আবদুল কাদির জীবন,সিলেট জেলা প্রতিনিধি :
সিলেট লেখক পরিষদ কেন্দ্রীয় সংসদের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান কমিটির সভাপতি দেওয়ান এ এইচ মাহমুদ রাজা চৌধুরী বলেন, ‘ চিকিৎসাবিজ্ঞানের স্বর্ণযুগের এক উজ্জ্বল নক্ষত্র এবং পৃথিবীর সেরা জ্ঞানী ব্যক্তিদের একজন ছিলেন ইবনে সিনা। তিনি ছিলেন সর্ববিদ্যায় পারদর্শী। জ্ঞান-বিজ্ঞানের এমন কোনো ক্ষেত্র নেই, যেখানে তিনি বিচরণ করেন নি। মধ্যযুগের জ্ঞান বিজ্ঞানের ভিত্তি স্থাপনে ইবনে সিনার অবদান অপরিসীম।
তিনি আরো বলেন, চিকিৎসা শাস্ত্রে তার অবদান সবচেয়ে বেশি, তাই তাকে আধুনিক বিজ্ঞানের পিতা বলা হয়. তিনি শুধু একজন চিকিৎসক ই ছিলেন না, তিনি একজন গণিতজ্ঞ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী এবং দার্শনিকও বটে’তিনি গতকাল শনিবার (২ আগস্ট ২০২৩) সন্ধা ৮ ঘটিকার সময় নগরীর ইলেকট্রিক সাপ্লাই রোডস্থ সিলেট লেখক পরিষদের কার্যালয়ে
চিকিৎসা শাস্ত্রের জনক, দার্শনিক আবু আলী হোসাইন ইবনে আব্দুল্লাহ আল হাসান ইবনে আলী ইবনে সিনা ( ইবনে সিনা নামে পরিচিত) কে নিবেদিত সংগঠনের ৪র্থ নিয়মিত মাসিক সাহিত্য আসরে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
সিলেট লেখক পরিষদ কেন্দ্রীয় সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রভাষক আবদুল কাদির জীবনের উপস্থাপনায় সংগঠনের মাসিক সাহিত্য আসর ও সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সিলেট লেখক পরিষদ কেন্দ্রীয় সংসদের সাধারণ সম্পাদক, হলিসিটি পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ মোঃ ছয়ফুল করিম চৌধুরী হায়াত।অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিশিষ্ট ছড়াকার কামরুল আলম। এছড়া বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সহসাধারণ সম্পাদক কবি ইশরাক জাহান জেলী, সরকারি প্রাইমারি স্কুলের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক, কবি ছয়ফুল আলম পারুল।
সিলেট লেখক পরিষদ কেন্দ্রীয় সংসদের নিয়মিত মাসিক সাহিত্য আসরে লেখাপাঠ করেন, ঔপন্যাসিক সিরাজুল হক, কবি দেওয়ান গাজী আব্দুল কুদ্দুস শমসাদ, ছড়াকার আতাউল রহমান বঙ্গী প্রমুখ। অনুষ্ঠানের শুরুতে মহাগ্রন্থ আল-কোরান থেকে তেলাওয়াত করেন কবি কামাল আহমদ বিজ্ঞপ্তি।