যশোর সদরে রামনগর ইউনিয়নে খরিচাডাঙ্গা হরিনার বিলের পাটের আশঁ ছাড়াতে ব্যস্ততা সহিত পার করছে কৃষকরা। ০৪ সেপ্টেম্বর সকালে পাটের আশঁ ছাড়ানোর এই দৃশ্য দেখা মেলে। সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, যশোরে খরিচাডাঙ্গা হরিণার বিলের মাঠে বিভিন্ন জায়গায় পাটের আশঁ ছাড়াতে ব্যস্ততা সহিত পার করতে দেখা যায়। এ বিষয়ে পাট চাষি কানায় পালের কাছে জানতে চাইলে তিনি, পাট একটি অর্থ কারী ফসল।
এইজন্য পাটকে আমরা সোনালী আঁশ বলে থাকি। তিনি আরো বলেন, আমাদের খরিচাডাঙ্গার চাষের মাঠে আনুমানিক ১০০ বিঘার অধিক পাট চাষ করেছেন স্থানীয় কৃষকর। তবে গত বছর থেকে এ বছরে চাষের মাঠে পাট চাষের সংখ্যা বেশি দেখা যায। এদিকে চাষি বিপুল বলেন, আমাদের পাট কেটে ২০ থেকে ২৫ দিন পর্যন্ত পানিতে ভিজে রাখতে হয়। তারপর জাগের পাট পচন ধরে। তখন কৃষকরা পাটের আশঁ ছাড়াতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে।
বাংলাদেশে এই পাট দিয়ে অনেক কিছু তৈরি করা হয়ে থাকে, এই জন্য পাটকে সোনালী আশঁ বলা হয়। প্রত্যক ইউনিয়নে কৃষি কর্মকর্তারা পাট চাষের মৌসুমে যদি মাঠ পরিচর্যা করে তাহলে কৃষকরা আরও বেশি জমিতে পাট চাষ করতো বলে জানান।