নতুন বাংলাদেশ দীর্ঘ দিন বাক-স্বাধীনতায় আটকে মোরা ছিলাম পরাধীন, হাজারো মুক্তিযোদ্ধার রক্তে অর্জিত নতুন করে হয়েছে এ বাংলা স্বাধীন। বারে বারে দলের পালাবদলে হারিয়ে যায় স্বাধীনতা, স্বাধীনতা তুমি অমর হয়ে আরও পড়ুন
স্বাধীনতা স্বাধীনতা তুমি এলে বলেই আবু সাঈদ পেয়েছে শহীদের খেতাব, না হয় আজ বিচারের বাণী নিরবে নিভৃতে কেঁদে মরতো নিহত যারা পেত না শহীদের মর্যাদা বেঁচে থাকা অগ্রসৈনিকদের গায়ে মাখতো
বাহাদুরী মুহাঃ মোশাররফ হোসেন কোথায় গেলো দাম্ভিকতা কোথায় গেলো বাহাদুরী. এক নিমেষে শেষ হলো ঘড়ির কাটা ঘুরি। চেয়েছিলে এককভাবে চালাতে এ দেশ, পুরো জাতি ধ্বংস করে মিটাবে মনের খায়েশ। চেয়েছিলে
শিক্ষক ছাত্রের লড়াই মুহাঃ মোশাররফ হোসেন শিক্ষকদের ভাবনা পেনশন ছাত্রদের ভাবনা কোটায়, অভিভাবকরা আছে টেনশনে আর শিক্ষা যাচ্ছে গোল্লায়! পেইনশন আর কোটা নিয়ে শিক্ষক ছাত্ররা করছে লড়াই, শিক্ষা দীক্ষার ভাবনা
সংসার আর ভাললাগেনা মুহাঃ মোশাররফ হোসেন এ সংসার এখন আর মোর ভাললাগেনা, সংসার বড় আজব জীবন কারো সাথে সময় দেওয়া যায়না। সংসারের ঝামেলায় সর্বদা হয়ে যাচ্ছি ক্লান্ত, পরিশ্রম করে বাসায়
কর্মই ধর্ম মুহাঃ মোশাররফ হোসেন কর্মই ধর্ম মনে করে একিন দেলে করিও কাজ, রাখিবেনা মনে সংকোচ থাকবে না কোনো লাজ। সকল কাজে মনোনিবেষ করিয়ে সর্বদা মনে রাখিবে কর্মই তোমার ধর্ম,
আবু সুফিয়ানের লেখা কবিতা বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশে জন্ম নিলেন পূর্ণিমার এক আলো, ছোট থেকেই নূর ছিটিয়ে মুছতেন সব কালো! নামটি তাঁহার অতি সুন্দর শেখ মুজিবুর রহমান, মুসলিম লীগে যোগ দিয়ে জাতির
কাজের সফলতা মুহাঃ মোশাররফ হোসেন চাইনি যাহা আজ পেয়েছি তাহা ইজ্জত, সম্মান সবইতো প্রভুর খেলা! প্রচেষ্টা, সদইচ্ছা এবং প্রভুর কৃপায় করে দিয়েছে স্থান এই কবি পরিষদ প্রাণের মেলা। ধৈর্য্যেই সাফল্য
মোঃ আবু সুফিয়ানের লেখা কবিতা ইচ্ছে ঘুড়ি একটি ডালে দুইটি পাখি কিচিরমিচির ডাকে, উড়ছে পাখি নদীর বাঁকে দেখছি ঝাঁকে ঝাঁকে! আমার যদি থাকতো ডানা দেখতাম উড়ে উড়ে, মনের সুখে বলতাম
মোঃ বুলবুল হোসেন আমি তোমার কৃষ্ণ বন্ধু তুমি আমার রাধা, বেঁচে থাকলে দেখা হবে থাকবে না বাধা। বাঁচি নাগো মমতাজ ত্রি ভুবনে বাঁচি না মমতাজ নামক তোরে আমার রয়েছে লেখা।
মন থেকে সব ভালোবাসা ভোর সকালের হাসি, মন গহীনের ফুল শাখাতে বড্ড ভালোবাসি। মার্চ মাসের ওই ১২ তারিখ জন্মেন জাহান ভাই, স্বপ্নবোনা ফুল সুবাসে ভালোবাসা পাই। ডাক বাংলার প্রতিষ্ঠাতা ঝিলিক
মোঃ বুলবুল হোসেন স্বপ্ন ছিলো দুটি চোখে ভালোবাসি তোমায়, বললে তুমি থাকবে পাশে হাতটি ধরে আমায়। বকুল তলে বসে মোরা পাগল মনটা যেথায়, আলোর প্রদীপ হাতে নিয়ে বসে থাকতে সেথায়।
মুরাদ হাসানের লেখা কবিতা “মরা নদী কান্না” চৈত্র মাসে খা খা রোদে হঠাৎ দেখি দুপুরেতে সবাই ছুটছে উত্তরেতে কি হয়েছে, কি হয়েছে উত্তর নাহি পাই। এমন সময় বলে একজন মাছেদের
খোকার ঈদ মোঃ বুলবুল হোসেন বছর ঘুরে ঈদুল ফিতর খোকা ছুটে আয়, সবার ঘরে ঈদের খুশি সময় চলে যায়। খোকা হাসে মুচকি মুচকি মায়ের কাজ শুরু, খোকা দিচ্ছে হাতে তালি
রাখে আল্লাহ মারে কে মুহাঃ মোশাররফ হোসেন মানের মান আল্লাহই রাখে যদি করো তাহার স্মরণ, আল্লাহই সব কথাটি মনে রেখে একিন দেলে যদি হয় মরন। সবই যে তাহার লিলা খেলা
সবে কদর রাত হাজার মাসের থেকে উত্তম শবে কদর রাত, সাওম মাসের শেষ দশকে করো মুনাজাত। শেষ দশকের বেজোড় রাতে ফেলো অস্রু জল, প্রেমময় সে রবে দেবেন প্রতিদানের ফল।
সিয়াম সাধনা মিজানুর রহমান কাব্য বসন্তের ন্যায় রমযান হলো কল্যাণ বরকত মাস, মুসলিম উম্মাহ এ মাস পেলে করে পুণ্যের চাষ। সিয়াম কিয়াম নিষ্ঠার সাথে করে কোরআন পাঠ, সাক্ষী দেবে রবের
