দূর হতে অতিথি মুহাঃ মোশাররফ হোসেন যেদিন আমি চলে যাবো তোমায় ছেড়ে, কাঁদিবা তুমি ওগো যতন করে। দূর আকাশের অকূল পারে, দেখব আমি তা নয়ন ভরে। যেদিন তোমার পাশে দেখবে
সরল মানুষ মুহাঃ মোশাররফ হোসেন সরল মানুষ যারা কষ্টে তাদের জীবন গড়া, সুখের দেখা পায়না তারা সুখ আসেনা টাকা ছাড়া । সরল মানুষ যে তারাই ওদের কাছে ছলচাতুরী নাই, ওরা
কবিতা সরল মানুষ মুহাঃ মোশাররফ হোসেন সরল মানুষ যারা কষ্টে তাদের জীবন গড়া, সুখের দেখা পায়না তারা সুখ আসেনা টাকা ছাড়া । সরল মানুষ যে তারাই ওদের কাছে ছলচাতুরী নাই,
মিতালী রানী দাস: থাকবো নাকো বদ্ধ ঘরে দেখবো এবার দিরাই ঘুরে কেমন করে ঘুরছে মানুষ ক্রিমিনালদের হাত ধরে কেমন করে যাচ্ছে মানুষ সেনমার্কেটের পুর্ব দিকে কেমন করে খাচ্ছে মানুষ
ভয়ানক অস্ত্র – ভালোবাসা মো: আতিকুর রহমান পল্লব আমাকে সেই অস্ত্র ফিরিয়ে দাও, যার মাধ্যমে মানুষের লাশ নয়, হাসিতে ভরে উঠবে দেশ। আমি বুলেট সেই অস্ত্রের কথাই বলছি, যার মাধ্যমে
দ্বিতীয় বিবাহ করে স্ত্রী কে স্বীকৃতি না দিয়ে বিদেশ পাড়ি দিলেন মণিরামপুরের কাজী নাইম তহিদুল ইসলাম মণিরামপুর উপজেলা প্রতিনিধি যশোর মণিরামপুর উপজেলা তাহের পুর গ্রামের কাজি মনিরুল হক বাবুর ছোট
“মিছে মায়ার সংসার” মুহাঃ মোশাররফ হোসেন: আলো আধাঁরের খেলা এ ধরা; সবই ভ্রম, সবই ছায়া। এক নিমিষেই মুদিবে আঁখি, পচে গলে যাবে এ কায়া। এ সংসারে কে কার? যার’ যার’
মুহাঃ মোশাররফ হোসেন: সোনার ফসল তুলবে ঘরে রঙ লাগিলো মনে, তাই না দেখে কৃষিনিরা মধুর সুরে মাতোয়ারা গানে” চল না বন্ধু গ্রামে ছুটি ঐ শিকড়ের টানে। ঈদের আনন্দ চলছে গাঁয়ে,
দোলা লাগে প্রাণে মোঃ বুলবুল হোসেনল্ল সোনার ফসল তুলবে ঘরে দোলা লাগে প্রাণে, তাই না দেখে মধুর সুরে কোকিল ডাকে গানে চল না বন্ধু গ্রামে ছুটি ঐ শিকড়ের টানে।ল
মিতালী রানী দাস: এই অভাবের দুনিয়ায় সবাই অভাবী, কারো সুখের অভাব, আর কারো অভাব অর্থের। কারো চোখে অশ্রুর অভাব, কারো মনে অভাব শ্রান্তির। কেউ ভোগে শক্তির অভাবে কেউ বা প্রিয়জনের।
“অনুশোচনা” মুহাঃ মোশাররফ হোসেন: প্রতি কদমের হিসাব যদি তুমি নাও হে আমার প্রভু এক পাও এগিয়ে যাওয়ার ক্ষমতা নাই কভু। ভুলে ভুলে চলছি সদা মানি না কভু তোমার বাঁধা
“পাপ মোচন করো” মুহাঃ মোশাররফ হোসেন: পাপের মাঝেই বেঁচে আছি প্রভু বহুকাল ধরে এ আমার দোষ, এ আমার পরাজয় জানি, তাই তোমার কুদরাতি পায়ে সিজদায় নত স্বরে তোমারই গুণকীর্তণ করি,
“ক্ষণস্থায়ী দুনিয়া” মুহাঃ মোশাররফ হোসেন: দুইদিনের এই ক্ষণস্থায়ী দুনিয়া , কিসের জন্য আমরা এত মরিয়া ? কি হবে পার্থিব সুখের ফেণপুঞ্জ মেখে? যদি চিরতরে চলেই যেতে হয় এটা রেখে ।
কবিতা “ক্ষনস্থায়ী জীবন” মুহাঃ মোশাররফ হোসেন: এসেছিলাম একা এই ক্ষনস্থায়ী জীবনে, আবার চলে যেতে হবে সকলের এই ক্ষনস্থায়ী জীবন থেকে, কি হবে আর এই ধরার মাঝে থাকিয়া, ক্ষনস্থায়ী জীবন দেখিনি
কবিতা “জীবন সংসার” মুহাঃ মোশাররফ হোসেনঃ: বন্ধ হবে রঙ্গের খেলা বয়স বাড়ছে বলে, শৈশবকালে দিনটা গেছে নানা খেলার ছলে। বাবার হোটেলে নাইতো এখন লিপ্ত থাকি কর্মে, উদার খালি থাকলে পরে’ মন বসে না ধর্মে।
কবিতা জীবন যুদ্ধ মুহাঃ মোশাররফ হোসেন জীবনটা একটা যুদ্ধের ময়দান আপন বলতে কেউ থাকেনা যে দিকে তাঁকাবে দেখবে শুধু ধূ-ধূ। পরাধীনতা তোমাকে ক্রমে ক্রমে গ্রাস করবে” চারদিক থেকে তোমার শুভাকাঙ্খীরা
কবিতা “লাই-লাতুল ক্বদর” মুহাঃ মোশাররফ হোসেন: আজ পবিত্র লাই-লাতুল ক্বদরের রাত, আমরা করব সকলে ইবাদাত। রমজানের শেষ দশ দিনের কোন এক বেজোড় রাত, এ রাতে আল্লাহর কাছে কিছু চাইবার একমাত্র
কবিতা “অভিমানী” মুহাঃ মোশাররফ হোসেন: ভাবছি আমি একাই বসে, হচ্ছে কি সব আমার সাথে? যাকে আমি চাইছি পেতে দূরে ঠেলে দিচ্ছি তাকে। সে আমাকে কাছে টানে, আমি ও টানি মাঝে