ডেস্ক রিপোর্টঃ
দেশ জুড়ে বর্তমানে গরমের তাপদাহে জনজীবন বিপর্যয়ের পথে তার উপর দীর্ঘ টাইম ধরে বিদ্যুতের ঘনঘন লোডশেডিং, রাতে মানুষের ঘুমানোর পরিবেশ নেই বললেই চলে -সকালে ঘুম থেকে উঠে বের হলে দেখা যায় অধিকাংশ মানুষের চোখ মুখ ফোলা। লোকদের কাছে জিজ্ঞেস করা হলে বলে একেতো অসহনীয় গরম তার উপর আবার নিয়ম বহির্ভুৎ বিদ্যুৎ লোডশেডিং। বিদ্যুৎ না থাকার কারণে রাতে মানুষের ঘুম হারাম হচ্ছে।
দেশের অধিকাংশ বিদ্যুৎ উৎপাদনের সাপ্লাইয়ের মধ্যে একমাত্র আশার প্রতীক পায়রা বিদ্যুৎ কেন্দ্র, তাও সেটা আবার প্রায় বন্ধের পথে। বিদ্যুতের নির্ভরযোগ্য সূত্রে ও বিভিন্ন গণমাধ্যম সংবাদে বলা হয়েছে, মজুদ কয়লা দিয়ে চলবে ২রা জুন২৩ পর্যন্ত।
কয়লা আমদানির টাকা নাকি ৩ হাজার ১৩৫ কোটি টাকা এখনো বকেয়া পড়ে আছে, তাও আবার এই আমদানির বকেয়া টাকার বিল পরিশোধ করলেও চালু করতে সময় লাগবে নাকি ২৫ দিন । তাহলে কেমনে চলবে? আর কেমন ভাবে বাঁঁচবে এদেশের জনগন, বিদ্যুতের কারনে রাতে ঘুম আসে না চোখ মুখ ফুলে যায়। ভুক্তভোগী বিদ্যুৎ গ্রাহক অনেকেই সাংবাদিকদের জানান- আমরা তো কোনদিন বিদ্যুৎ বিল বকেয়া রাখিনা ৩ হাজার ১৩৫ কোটি টাকা বকেয়া কিভাবে হলো তাহলে কি দেশে হরিলুট চলছে ?
বিদ্যুৎ ঠিকমত না থাকার পরেও বিদ্যুৎ বিল দিতে হচ্ছে আকাশ চুম্বে, তাও গ্রাহকরা কষ্টের ভিতরে দিচ্ছে, অথচ বিদ্যুৎ বিল এতো বকেয়া! ছিঃ দুর্নীতি এত পর্যায়ে পৌঁছেছে যে তার প্রতিফলনে আমাদের চোখ মুখ ফুলে এখন ব্যাঙ।
আমাদের সোনার বাংলাদেশে, সোনালী লোকেরা যারা এই দুর্নীতির সাথে যুক্ত তাদের খুঁজে বের করে, তাদের পকেট থেকে বকেয়া বিল পরিশোধ করে কয়লা আমদানী করার জন্য জোর দাবি জানানো হচ্ছে।
এম,এম,এইচ/নিউজবিডিজার্নালিস্ট ২৪