স্টাফ রিপোর্টার:
০২ মে সকালবেলা ভিকটিম তার নিজ ঘরে একা থাকার সুযোগে আসামী মোঃ এরশাদ গাজী (৫০) ভিকটিমের ঘরে প্রবেশ করে ঘরের দরজা আটকে দিয়ে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। ভিকটিমের চিৎকার শুনতে পেয়ে প্রতিবেশীরা এগিয়ে আসলে আসামী দ্রুত পালিয়ে যায়। এ বিষয়ে ভিকটিমের বোন বাদী হয়ে সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। ঘটনার পর থেকেই র্যাব-৬ সাতক্ষীরা ক্যাম্পের চৌকস সদস্যরা আসামী গ্রেফতারের লক্ষ্যে গোয়েন্দা তৎপরতা শুরু করে।
এরই ধারাবহিকতায় র্যাব-৬ সাতক্ষীরা ক্যাম্প এবং যশোর ক্যাম্পের একটি আভিযানিক দল গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জানতে পারে যে আসামি এরশাদ গাজী যশোর সদর থানা এলাকায় আত্মগোপন করে আছে। র্যাবের আভিযানিক দলটি ০৪ মে রাতে যশোর জেলার সদর থানাধীন নতুন খয়ের তলা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া থানার ধর্ষণ মামলার অন্যতম পলাতক আসামী মোঃ এরশাদ আলীকে গ্রেফতার করে।
প্রথমিক জিঞ্জাসাবাদে আসামী জানায় সে যৌন উত্তেজক ঔষধ খেয়ে এই ঘৃণ্য কাজ করেছে গ্রেফতারকৃত আসামীকে সাতক্ষীরা জেলার কলারোয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।