কুয়াদা বাজারে সেনাবাহিনী কর্তৃক নির্ধারিত দ্রব্যমূল্যের চেয়ে বেশি দামে বিক্রির অভিযোগ

লেখক: Rakib hossain
প্রকাশ: 4 months ago

স্টাফ রিপোর্টার:

যশোরে কুয়াদা বাজারে সেনাবাহিনী কর্তৃক নির্ধারিত দ্রব্যমূল্য জনগণের কাছে বেশি দামে বিক্রির অভিযোগ উঠেছে।

১০ই আগষ্ঠ শনিবার কুয়াদা বাজারে এই বিক্রির অভিযোগ উঠে। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কুয়াদা কাচাঁ বাজারে ব্যবসায়ী অসীম সাহা এর কাছে জিজ্ঞাসা করে ১ কেজি পিয়াজের এবং আলু দাম কত , তখন দোকানী বলেন, পিয়াজ প্রতি কেজি ১১০ টাকা, আর আলু ৫৫ টাকা। ক্রেতা দাম শুনে দোকানীকে বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক নির্ধারিত বাজার মূল্য তালিকা করে দিয়েছেন। পিয়াজ ৭০ টাক্ আলু ৪০ টাকা মাত্র। তাহলে আপনার জনগণের কাছে কেন এত বেশি দামে বিক্রি করছেন। তখন দোকানদার বলেন, আমরা আলু ও পিয়াজ মণিরামপুর,ও চুড়ামনকাটি বাজার থেকে ক্রয় করে এনেছি। তবে এই মালামাল গুলো আমরা আবার যানবাহনে বহন করে আনতে হয়। সেখান যত বড় বড় ব্যবসায়ীরা তারা যদি কম দামে বিক্রি করতো তাহলে আমরা জনগণের কাছে এত বেশি দামে বিক্রি করতে হতো না।

এই বাজারে অনেক ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করেছ, তারা সবাই একই দামে বিক্রি করছেন। তবে আমরা চাই দেশের যে সেনাবাহিনীরা কর্তৃক নির্ধারিত দ্রব্যমূল্য তালিকা করে দিয়েছেন আমরা সেই দামে বিক্রি করবো। কিন্তু আমাদের করার কিছু নেই, তবে দেশে বড় বড় কাচাঁ বাজারে মোকাম বা আড়ত গুলো যদি পরিচালনা করা যায় তাহলে আমরা উপকৃত হবো। এ দিকে বাজারে গরুর মাংস ৭০০ শত থেকে ৭৫০ টাকা, খাসির মাংস ৯০০ থেকে ১০০০ হাজার টাকার, দেশি মুরগি ৫৫০ থেকে ৬০০ টাকা, সয়াবিন তেলের বোতল কেজি ১৬৫ টাকা, পল্ট্রি মুরগি ১৬৫ টাকা এবং লবণ ৪০ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে বলে জানা যায়।

 

error: Content is protected !!