শিরোনাম:
শিরোনাম:
ভবদহের স্থায়ী জলাবদ্ধতার সমাধানে টিআরএম চালুসহ নদী রক্ষার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন  সবাই মিলে যদি হই একজোট বাল্য বিবাহ হবে প্রতিরোধ কেশবপুরে এনসিটিএফ এর মনোসামাজিক সহায়তা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত জরুরি বিজ্ঞপ্তি ক্ষমতার পালাবদল হয়ে কি মানুষের ভাগ্যের উন্নতি হচ্ছে ? নড়াইলে চাঞ্চল্যকর আমেনা বেগম হত্যার আসামী আসিফ মোল্লা গ্রেফতার যশোরে নতুন সংগঠন “বৈষম্য বিরোধী সনাতন সমাজ”-এর আত্মপ্রকাশ আমাদের মূল লক্ষ্য জনগণের গণতন্ত্র এখনও ফিরে পাইনি খুলনায় গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে ডি‌সির মতবিনিময় নানা ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতায় খাগড়াছড়িতে মধু পূর্ণিমা উদযাপন ভারতে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে এক বিশাল জৌলুস মিছিল ভবদহ এলাকার অর্ধশতাধিক গ্রাম প্লাবিত শ্রীনগরে ঈদ -ই মিলাদুন্নবী ( সাঃ) উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল নড়াইল লোহাগড়া উপজেলায় ১০২ জনের নামে মামলা অজ্ঞাত ১৫০ যশোরের  ভারী বৃষ্টিতে বিলহরিণার মাঠে কয়েক হাজার বিঘার ধান পানির নিচে  বাংলাদেশ স্থলবন্দরের চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির বিস্তর অভিযোগ ছোট্ট খোকা মাহিম রৌমারীতে নিখোঁজের ২৭ ঘন্টা পর মরদেহ উদ্ধার কেশবপুরে উপড়ে পড়েছে মধু কবির স্মৃতি বিজড়িত “কাঠ বাদাম” গাছটি রৌমারীতে গোসলে নেমে এক ভাই বেঁচে ফিরলেও অপরজন নিখোঁজ পাঁচ চিকিৎসকে চলে পাইকগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সতীঘাটায় ভারী বৃষ্টিতে ঘরবাড়ি প্লাবিত আতংকে ভুক্তভোগী পরিবার  মাদ্রাসা নিয়ে কথা বলাই চরম অনিরাপত্তাই আনিস ও তার পরিবার সাংবাদিক সুমনের নামে মিথ্যা মামলা দেওয়ায় প্রতিবাদ সভা রৌমারীতে গণঅধিকার পরিষদের আনন্দ মিছিল Harmony rally held in Khagrachari BNP will work with people of all religions in hilly areas Wadud Bhuiyan কেন্দ্রীয় কমিটির ক্রীড়া সম্পাদক শওকত আলী দিদারের খুনিদের গ্রেফতারের দাবিতে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল কচুয়ায় বিএনপির যৌথ সমাবেশ অনুষ্ঠিত মাহমুদুর রহমান সোহেল কর্তৃক জোরপূর্বক শরীকের জমিতে বিল্ডিং স্থাপনা মন্ডুমালায় অনুষ্ঠিত হল জামায়াতের কর্মী সম্মেলন

ঈদ কে সামনে রেখে ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত কৃষক, ভাল ধান হওয়ায় অতিরিক্ত তাপেও খুশিতে কাটছেন ধান

উপজেলা / জেলা-প্রতিনিধি / ৪০ বার পড়া হয়েছে
সময় বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭:৪০ পূর্বাহ্ন

তহিদুল ইসলাম যশোর//
যশোর মণিরামপুর উপজেলায় ধানের বাম্পার ফলন হওয়ায় অতিরিক্ত রৌদ্র-ও যেনো হার মানছে কৃষকের কাছে,স্বপ্ন দেখছে ভালো ভাবে ধান ঘরে উঠানোর,কেউ কেউ ঈদ কে সামনে রেখে ধান কেটে সেই ধান বিক্রি করে সন্তানের নতুন পোশাক কিনতে চায়।হাকোবা গ্রামের কয়েক জন কৃষক রমেশ মন্ডল শিব পদ রায়,পীর আলী গাজী,শামসুর রহমান,গোলাম হোসেন,ওমর আলী,আঃ গফফার, আঃ রফিক,ফারুক হোসেন, দৈনিক আশ্রায় প্রতিদিন কে জানায় এবার বেশি একটা ঝড়ো হাওয়া হয়নি,ফলে ধানের গাছ ঠিকঠাক থাকায় ধান পুষ্টিকর হওয়ায় কাঠা প্রতি ৫০/ থেকে ৬০কেজি পর্যন্ত ধান হবে বলে আশা করেন।তবে বিদ্যুৎ এর দাম বাড়ায়,সেচ মালিকদের দিতে হবে ৬ থেকে ৭ হাজার টাকা।যাহা গত মৌসুমের চেয়ে দ্বিগুণ।বীজ তলা থেকে শুরু করে ধান রোপন করা পর্যন্ত সার কীটনাশক সহ বিভিন্ন খরচ দাড়িয়েছে কাঠা প্রতি ৯০০ শত টাকা। ধান ঘরে আনতে খরচ দাঁড়াবে মন প্রতি প্রায় ১১/১২ শত টাকা।বাজার মুল্য যদি সঠিক থাকে, তাহলে আগামীতে বেশি ধান চাষ করবেন বলে জানিয়েছেন চাষীরা।শ্যামকুড় ইউনিয়নের কৃষক রফিক, মেহেদী পারভেজ,মাসুদ রানা আবু রায়হান, জাহাঙ্গীর হোসেন,মহিদুল ইসলাম সহ অনেক কৃষক গণমাধ্যম কে জানায় আমরা এবার বেশি ফলন পেয়েছি,আল্লাহ রহমতে এবার লাভবান হবো।
হরিদাসকাটি ইউনিয়নের ইউপি সদস্য প্রণাব কুমার বিশ্বাস জানায় এবার কুচলিয়া দেবাশীষ এর মৎস্য ঘেরের ধান, দেড়শো বিঘা জমিতে মাত্র আধা কেজি পটাশ সারে বাম্পার ফলন হয়েছে গত দুই বছর জলবদ্ধতার কারণে ফসল হইনি।এবার বৃষ্টি না হওয়ায় ভবদহ এলাকায় অনেক জমিতে ধান চাষ করেছে।ভাল ধান হওয়ায় লাভজনক হবে বলে আশা করছে হরিদাস কাটি ইউনিয়নে পূর্ব অঞ্চলের কৃষক। মণিরামপুর পশ্চিম অঞ্চল এনায়েতপুর শৈলী তেতুলিয়ার মাঠে ধান কাটা কালিন আলমগীর হোসেন নামে এক কৃষকের সাথে ধান চাষের বিষয়ে জানতে চাইলে, তিনি গণমাধ্যম কে জানায় ২বিঘা পাঁচ কাঠা ধান চাষ করেছি অন্য বারের তুলনায় এবার ধান ভালো হয়েছে।ইনশাআল্লাহ এবার কাঠা প্রতি ৫০/৬০ কেজি ধান ছাড়িয়ে যাবে আশা করি। নেহালপুর ইউনিয়নের মোল্যা পাড়ার জালাল মোল্যা গণমাধ্যম কে জানায় এবার ধান অন্য বারের তুলনায় অনেক বেশি পুষ্টিকর কাঠা প্রতি ৫০/৬০ কেজি করে হবে বলে আঁশা করি।ঝাপা ইউনিয়নের রাকিব হোসেন জানায় আমাদের ঝাপা বাওড়ের দুই ধার দিয়ে ধান চাষ করেছে।
অল্প খরছে এবার ধান বাম্পার ফলন হয়েছে।চালুয়াহাটী ইউনিয়নের সাবেক ইউপি সদস্য, আমজেদ আলী জানায় আমাদের মাঠে ধান বাম্পার ফলন হয়েছে।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে আমাদের মোবারক পুর মাঠ জুড়ে ধান চাষ হয়েছে।সরকার বিনা মুল্যে সার,বীজ দিয়েছিলেন অনেক কৃষক কে।বিএনপি সরকার ক্ষমতায় থাকা কালিন সারের জন্য হাহাকার ছিলো টাকা দ্বিগুণ হলেও মেলেনি সার।সেখানে আমাদের মমতাময়ী মা জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকার আমলে সারের জন্য দিতে হয়নি লম্বা লাইন।সার কেনার জন্য দিতে হয়নি মোটা অংকের অর্থ। বিএনপি সরকার আমলে সারের কার্ড করার জন্য দিতে হতো ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা।সেখানে আমাদের প্রিয় নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকার কৃষকের দোর গরায় সার পোচ্ছে দিয়েছেন।এখন সারের জন্য খেতে হয়না গুলি,দিতে হয় না জীবন। আমরা কৃষক আমরা ধান চাষ করি সেই ধানের চাউল দেশের সব জায়গায় যাই।আমরা সরকারের নিকট আশা করি তিনি ধানের নেয্য দাম নির্ধারণ করবেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

একাধিক নিউজ
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
error: Content is protected !!