মোঃ ওয়াজেদ আলী স্টাফ রিপোর্টারঃ
যশোরের মণিরামপুর সরকারি নিয়ম নীতি তুয়াক্কা না করে রাজগঞ্জ ঝাঁপার পূর্বপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে প্রায় ১০ বিঘা চাষে জমি রাতের আধারে এস্কোমিটার দিয়ে ঘেরে রুপান্তরিত অভিযোগ পাওয়া গেছে।
০৪/০৫/২০২৪ ইং তারিখ শনিবার রাত আনুমানিক ৯ ঘটিকার সময় ঘের রূপান্তরিত এই দৃশ্য দেখা মেলে। সরে জমিনে গিয়ে দেখা যায় শনিবার রাত ৯ ঘটিকার সময় আব্দুর রউফ পিতা আব্দুস সামাদ ১০ বিঘা চাষের জমি রাতের আঁধারে অভিনব কায়দায় এস্কোমিটার দিয়ে মাটি কেটে ঘের তৈরির করছেন।
এ ঘটনা চারিদিকে ছড়িয়ে পড়লে এই তথ্য সংগ্রহের জন্য কর্মরত সাংবাদিকরা ঘটনা স্থান পরিদর্শন করেন এবং কর্মরত সাংবাদিকরা আব্দুস রউফ এর কাছে জিজ্ঞাসা করেন রাতের আঁধারে অভিনব কায়দায় এস্কোমিটার দিয়ে মাটি কেটে কেন ঘের তৈরি করছেন।
এই ঘটনার বিষয়ে মালিকপক্ষ তখন আমাদেরকে জানাই আমার জমি আমি যা ইচ্ছা করবো তাতে লোকের কি এবং উপস্থিত আমাদেরকে বিভিন্ন ভাবে হুমকিস্বরূপ কথাবার্তা বলেন এবং থানায় মামলা করবেন বলে হুমকি দেন।
প্রশ্ন উঠেছে ঘের তৈরী মালিকের আব্দুর রউফ এর খুটি জোর কোথায়। এ ঘটনার বিষয় তাৎক্ষণিক আমরা মণিরামপুর এসিল্যান্ড আলী- হাসানের কাছে তথ্য এবং ঘটনাবলী জানান কর্মরত সাংবাদিকবৃন্দরা।
মনিরামপুর উপজেলার ভূমি কর্মকর্তা এসিল্যান্ড আলী হাসান তাৎক্ষণিক ঝাঁপা পুলিশ ক্যাম্পের অফিসার ইনচার্জ সন্জিত কুমার ঘটনাটি আমলে নিয়ে ঘটনাস্থানে যেয়ে কাজটিকে বন্ধ করে। তবে জানা যায় ঝাঁপার ইউনিয়নে বিভিন্ন ওয়ার্ড রাতের আঁধারে অভিনব কায়দায় মাটি কেটে ঘের তৈরি করার অব্যাহত রয়েছে।
এ বিষয়ে রাজগঞ্জ ভূমি কর্মকতা আব্দুর রাজ্জাক বলেন সমতল ভূমিকে ঘেরে রুপান্তরিত করা বা পুকুর করা আইনত দন্ডনিয় অপরাধ যা ১৩ নং ধারায় লিখিত আছে।