এক পর্যায়ে দর্শক এবং খেলোয়ারদের মাঝে বাকবিন্ডটিতা হাতাহাতি সৃষ্টি হয়, তখন সবাই বলে রেফারির সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত বলে মেনে নিবে এসময় রেফারি এবং সভাপতি দুজন মিলে সিদ্ধান্ত নিয়ে গোলকিপার চেঞ্জ করে খালিদকে দেয় এ সিদ্ধান্ত অনেকেই মানতে নারাজ, তবুও কিছু মুখে বলে না একপর্যায়ে খেয়াঘাট ইয়াং স্টার ফুটবলের বিজয়ের মধ্য দিয়ে খেলাটি শেষ করা হয়।
রেফারি রমির কাছে এ বিষয়ে গণমাধ্যম জানতে চাইলে তিনি বলেন এমন নিয়ম আছে খেলা শেষে গোলকিপার চেঞ্জ করে অন্য গোলকিপার দেওয়া যায় তিনি আরও বলেন এখন থেকে এ ধরনের খেলা আপনারাও দেখতে পারবেন এটা নিয়মে প্রশ্ন করা হয় গোলকিপার একজন গোলকিপার সুস্থ স্বাভাবিক অবস্থায় আপনি কিভাবে চেঞ্জ করার অনুমতি দিলেন সে জবাতে তিনি জানান সাডেনলি এমন নিয়ম আসছে সেটা হয়তবা আপনাদের অজানা থাকতে পারে।
ঝাপাঁ ইয়াং স্টার ফুটবল একাডেমির উপদেষ্টা এবং উক্ত ম্যাচের সভাপতি আনোয়ার হোসেন বলেন এ বিষয়ে আমার বেশি ভাল জানা নাই রেফারি যেটা বলছে ওইটা উনি ঠিক বলেছেন।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন এর জাতীয় রেফারি হুমায়ুন কবিরের কাছে মুঠো ফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন এমন কোন নিয়ম নেই যে একজন গোলকিপার সুস্থ স্বাভাবিক থাকা অবস্থায় কোন রেফারির চেঞ্জ করার এটা যদি কেউ করে থাকে তাহলে সে অবশ্যই অন্যায় করেছে এটার জন্য অবশ্যই তাকে জবাব দিহিতা করতে হতে পারে।