পক্ষান্তরে ২য় পক্ষ ধীরেন্দ্র নাথ বিশ্বাসের ছেলে নারায়ণ চন্দ্র বিশ্বাস লাঠিয়াল, দাঙ্গাবাজ, ও ভূমি দস্যু প্রকৃতির লোক হইতেছে। আরজীর তফশীল বর্নিত নালিশী জমি আর.এস ১৭৭৬ নং খতিয়ান ভুক্ত নালিশী আর.এস ১৭০৩ দাগে ২৯ শতকের মধ্যে ০৩৮৮৬ শতাংশ এবং আর.এস ১৭০৪ দাগে ০৮ শতকের মধ্যে ০১০৭২ শতক একুনে ০৪৯৫৮০ বা ৪.৯৫ শতক জমি অত্র মামলার ১ম পক্ষ ১১৬৪৮ (IX- 1)/২০২৩-২০২৪ নামজারী কেস মুলে নিজ নামে ৪৬১৩ নং খতিয়ান খুলিয়া করাদী পরিশোধ করিয়া স্বত্ব দখল পরিচালনা করিয়া আসিতেছেন।
এইক্ষন নালিশী জমির মূল্য বৃদ্ধি পাওয়াই দাঙ্গাবাজ ২য় পক্ষ ভূমি দস্যুরা ঘটনার দিন ও সময়ে হাতে দা, লাঠি লইয়া নালিশী জমির উপর উপস্থিত হইয়া ১ম পক্ষের জমি দখল সহ প্রাচীর নির্মান করিবার চরম হুমকী প্রদান করিতে থাকে। ঐ কালে ২য় পক্ষ, ১ম পক্ষকে হুমকী দেয় যে, অচিরেই জমির দখল করিবে, জমিতে সীমানা প্রাচীর নির্মান করিবে, জমি হইতে মাটি কাটিবে, জমির রুপান্তর ঘটাইবে।
২য় পক্ষের উক্তরুপ ভাষনে ১ম পক্ষের Legal right Infringed হইয়াছে এবং অত্র মোকদ্দমার কারন উদ্ভব হইয়াছে। ঐ কালে ১ম পক্ষ ও ২য় পক্ষের চিৎকার চেচামেচিতে- স্বাক্ষীসহ পার্শ্ববর্তী লোকজন উপস্থিত হয়। স্বাক্ষীগন ঘটনা সম্পর্কে জ্ঞাত আছে। নালিশী জমি লইয়া ২য় পক্ষের দ্বারা ১ম পক্ষের আশু গুরুত্বর শান্তি ভংগের আসংখ্যা সহ খুন জখম হইবার সম্ভবনা রহিয়াছে এবং এলাকায় শন্তি শৃংখলা বিঘ্নিত হইবার আশংখা রহিয়াছে।
এ বিষয়ে শুকান্ত মল্লিক বলেন, নারায়ণ চন্দ্র এক খারাপ প্রকৃতির লোক, সে বিভিন্ন সময় রসমাল বিশ্বাসকে হুমকি ধামকি দিচ্ছে। তার জমিতে প্রাচির নির্মাণের জন্য চেষ্টা করছে।আমি এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার দাবি করি।
ক্ষতি গ্রস্থ রসমাল বিশ্বাস বলেন,আমি অসহায় মানুষ। আমাকে মহিলা মনে করে বিভিন্ন সময় অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করছে।আমার জমি জবর দখলের চেষ্টা করছে।আমি আদালতে মামলা করেছি।এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার দাবি করি।