কলকাতা থেকে নিউজ দাতা মনোয়ার ইমাম:
কলকাতার দুই প্রান্তে দুটি রাজনৈতিক দলের ছাত্র পরিষদের দুটি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। একটি তৃনমূল দলের ছাত্র পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত হয় কলকাতার রানী রাসমণি রোডে। এই সভায় উপস্থিত ছিলেন তৃনমূল দলের সুপ্রিমো ও পশ্চিম বাংলা র মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি আদর্শ ছাত্র গঠন করাতে এবং শৃঙ্খলা বদ্ধ জীবনের জন্য সত চরিত্র বান ছাত্র হিসেবে নিজেদের কে গড়ে তোলার ডাক দেন। সেই সঙ্গে বর্তমান সমাজের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে ও সামাজিক কাজে ছাত্র সমাজের ভূমিকা অনেক খানি। তিনি বলেন কেন্দ্রীয় সরকারের বঞ্চনা র বিরুদ্ধে লড়াই করতে ছাত্র বড় ভূমিকা পালন করতে হবে। আগামী দিনে তৃনমূল দলের ছাত্র নেতা ও কর্মীরা কেন্দ্রীয় সরকার কে দিল্লি র মসনদ থেকে উৎখাত করতে বড় ভূমিকা পালন করবেন। সেই সঙ্গে আগামী ২৪শে, লোকসভার নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেস ছাত্র পরিষদের নেতা ও কর্মীদের বড় ভূমিকা পালন করবেন। ছাত্র সমাজ দেশ ও জাতির কাছে বড় আদর্শ। তারাই পারে প্রকৃত দেশ ও সমাজ গঠন করতে। আজকের তৃনমূল ছাত্র পরিষদের সভায় উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা মন্তী শ্রী ব্রাত্য বসু ও তৃনমূল দলের সভাপতি শ্রী সুব্রত বক্সী এম পি ও দক্ষিণ কলকাতার এম পি শ্রীমতী মালা রায় ও কলকাতার মেয়র ও মন্তী ফিরাদ ববি হাকিম সহ পশ্চিম বাংলা র মন্ত্রী এবং তৃনমূল দলের রাজ্যের সাধারণ সম্পাদক শ্রী অভিষেক ব্যানার্জী এম পি ও জননেতা শওকত মোল্লা এবং তৃনমূল দলের রাজ্যের ও জেলা নেতৃত্ব। এই সভাটি পরিচালনা করেন তৃনমূল দলের রাজ্যের সভাপতি । অন্যদিকে ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের পক্ষ থেকে আজ কলকাতার মহাজাতি সদনে অনুষ্ঠিত হয় ছাত্র পরিষদের সভা।
এই সভায় উপস্থিত ছিলেন ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের নেতা ও ইগনুর ছাত্র নেতা শ্রী কানাইয়া কুমার। এবং ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের নেতা ও লোকসভার বিরোধী দলের নেতা শ্রী অধীর রঞ্জন চৌধুরী এম পি এবং ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের নেতা ও এম পি শ্রী প্রদীপ ভট্টাচার্য ও ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের নেতা ও মিডিয়া সেলের নেতা স্যৌম্য আইচ রায় ও আশুতোষ মুখোপাধ্যায় ও যুব নেতা আজাহার মল্লিক ও শ্রমিক নেতা মোক্তার আহমেদ সহ অন্যান্য নেতৃত্ব। এই সভায় উপস্থিত ছিলেন ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের নেতা ও কলকাতা হাইকোর্টের আইনজীবী কৌস্তুব বাগচী। তবে কৌস্তুব বাগচী যখন মহাজাতি সদনে প্রবেশ করছেন তখন তাকে ঘিরে তুমুল ঝামেলা হয়। কিছু উৎশৃখল ছাত্র তাকে সভায় যোগ দিতে বাধা দেয়। তা নিয়ে দুই দল ছাত্র পরিষদের কর্মীদের মধ্যে ঝামেলা হয়। এই ঘটনার তিব্র নিন্দা করেন ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের নেতা ও কলকাতা হাইকোর্টের আইনজীবী কৌস্তুব বাগচী।