
কলকাতা থেকে নিউজ দাতা মনোয়ার ইমাম:
আজ সকালে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার উস্তি কে সি পি উচ্চ বিদ্যালয়ে একটি মহিলা তৃনমূল দলের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এই সভা থেকে আগামী 2026,শে পশ্চিম বাংলার ক্ষমতায় আবার তৃনমূল দলের সুপ্রিমো ও পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ক্ষমতা আনার জন্য এই রাজনৈতিক মহিলা কর্মী সভা।এই অনুষ্ঠানে পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দুয়ারে সরকার ও কেন্দ্রীয় সরকারের পশ্চিম বাংলার প্রতি বঞ্চনা ও অসহযোগিতা র সত্যেও বাংলা মানুষের জনমুখী কর্মকাণ্ড তুলে ধরার চেষ্টা করছে।
যেমন কন্যাশ্রী ও রূপশ্রী কর্মসূচি ও শ্রমশ্রী ও কৃষি বিকাশ ও রাস্তা ঘাট উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে যে ভূমিকা পালন তা তুলে ধরতে। সেই গন বিকাশ ও গন উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশ মেনে যে কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছেন তা আম আদমি র কাছে পৌঁছে দেওয়া। সেই সঙ্গে ভারতের বিজেপি ও তার দোসরদের পরাজিত করতে আগামী 2026, পুনরায় পশ্চিম বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে ক্ষমতায় আনতে এখন থাকতে সকল নেতা ও কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নির্দেশ মেনে এখন থাকতে মাঠে নামতে প্রতিটি নেতা ও কর্মীদের কাছে আবেদন জানিয়েছেন। আজ সকালে দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার মগরাহাট পশ্চিমের উস্তি ব্লক এর কে সি পি উচ্চ বিদ্যালয়ে জেলা মহিলা তৃনমূল দলের কেন্দ্রীয় কর্মী সভার আয়োজন করে। আজকের এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিম বাংলার অর্থ ও স্বাস্থ্য মন্ত্রী ও পশ্চিম বাংলার তৃনমূল দলের মহিলা দলের সভানেত্রী শ্রীমতী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য ও ভারতের লোকসভার সদস্য ও মথুরাপুর লোকসভা র এম পি শ্রী বাপি হালদার এবং দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি শ্রী জয়দেব হালদার এবং দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা পরিষদ এর স্পিকার মুজিবুর রহমান মোল্লা ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলা পরিষদ এর সদস্য শ্রীমতী মনমোহিনী বিশ্বাস ও নুর খাতুন বিবি ও পশ্চিম বাংলার সাবেক মন্ত্রী ও মগরাহাট পশ্চিমের বিধায়ক গিয়াসউদ্দিন মোল্লা ও মগরাহাট পশ্চিমের ব্লক যুব তৃনমূল দলের নেতা সাবির হোসেন পুরকায়স্থ এবং মগরাহাট পূর্বে র বিধায়ক শ্রীমতী নমিতা সাহা সহ অন্যান্য তৃনমূল দলের নেতা ও কর্মীরা।
এই সভায় আগত তৃনমূল পর্যায়ের নেতা কর্মীদের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন মগরাহাট পশ্চিম এর বিধায়ক গিয়াসউদ্দিন মোল্লা।