০৯ মে (শুক্রবার) সকালে নোয়গ্রাম ইউনিয়নের কাউলিডাঙ্গা বিল থেকে এ মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত সালমান খন্দকার রাত থেকে নিখোঁজ ছিলেন বলে জানিয়েছেন পরিবারের সদস্যরা। সে উপজেলার নোয়াগ্রাম ইউনিয়নের শামুকখোলা গ্রামের খাজা খন্দকারের ছেলে। সে ছাত্রদলের কর্মী ছিলেন বলে স্থানীয়রা জানান।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে,বৃহস্পতিবার রাত ১১টা পর্যন্ত সালমান ও তার বন্ধুরা লোহাগড়া উপজেলার রামকান্তপুর মধুমতি নদীর পাড়ে পিকনিক করে। পিকনিক শেষে শামুকখোলায় নিজ বাড়িতে এসে কিছু সময় পর আবার বের হয়ে যায়। এরপর থেকে সে বাড়িতে না ফেরায় পরিবারের লোকজন তার মুঠোফোনে কল দিলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।
শুক্রবার সকালে উপজেলার নোয়াগ্রাম ইউনিয়নের কাউলিডাঙ্গা বিলের মধ্যে একটি অজ্ঞাত মরদেহ দেখতে পেয়ে স্থানীয় লোকজন থানায় খবর দেয়। পরে পুলিশ গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে। পরে অজ্ঞাত মরদেহ পাওয়ার খবর পেয়ে সালমানের স্বজনরা ঘটনাস্থলে গিয়ে তার মরদেহ শনাক্ত করে।
এবিষয়ে লোহাগড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আশিকুর রহমান বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য নড়াইল সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনা তদন্ত করে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
