
মোঃ ওয়াজেদ আলী, স্টাফ রিপোর্টার:
যশোর সদর উপজেলা রামনগর ইউনিয়নে বিভিন্ন পূজামণ্ডপে চলছে মহাঅষ্টমীর পূজা-অর্চনা। আজ দেবীদুর্গা পূজিত হবেন অগ্নি, বায়ু, বস্ত্র, পুষ্প ও মাল্য—এই পাঁচ নৈবেদ্যে। নির্জলা উপবাস শেষে নারী-পুরুষ, শিশু-কিশোর থেকে বৃদ্ধ সবাই দেবীকে অর্ঘ্য নিবেদন করেন। হবে সন্ধীপূজা।
শারদীয় দুর্গোৎসবের মহাঅষ্টমী ও কুমারী পূজা আজ। ঢাকের বাদ্য, কাঁসার ঘণ্টা আর শঙ্খধ্বনিতে দেবীর আরাধনায় মেতে উঠেছেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা।
ভোর থেকে পূজামণ্ডপে চলছে মহাঅষ্টমীর পূজা-অর্চনা। আজ দেবীদুর্গা পূজিত হবেন অগ্নি, বায়ু, বস্ত্র, পুষ্প ও মাল্য—এই পাঁচ নৈবেদ্যে। নির্জলা উপবাস শেষে নারী-পুরুষ, শিশু-কিশোর থেকে বৃদ্ধ সবাই দেবীকে অর্ঘ্য নিবেদন করেন। হবে সন্ধীপূজা।
দিনটির সবচেয়ে আকর্ষণীয় আয়োজন হলো কুমারী পূজা। কুমারী বালিকাকে দেবীর প্রতীক জেনে তাকে পূজা করেন ভক্তরা। রাজধানীর রামকৃষ্ণ মিশন ও মঠে প্রতিবছরের মতো এবারও ভক্ত-অনুরাগীদের ঢল নেমেছে।
শাস্ত্রমতে, অসুর কোলাসুরকে বধের মধ্য দিয়েই কুমারী পূজার প্রচলন। মানবকন্যারূপে জন্ম নেওয়া দেবী কুমারী অবস্থাতেই অসুরকে বধ করেন। এরপর থেকে প্রতি বছর দুর্গাদেবীর মহাঅষ্টমীতে কুমারী পূজা হয়ে আসছে।
ধর্মগ্রন্থে উল্লেখ আছে, জাতি, ধর্ম বা বর্ণভেদ ছাড়াই কুমারীকে দেবীরূপে পূজা করা যায়। সাধারণত ২ থেকে ১০ বছর বয়সী বালিকাকেই পূজিত করা হয়। শ্রীরামকৃষ্ণদেবের ভাষায়, ‘সব স্ত্রীলোকই ভগবতীর রূপ, আর শুদ্ধাত্মা কুমারীতে ভগবতীর প্রকাশ সবচেয়ে বেশি।
কুয়াদা বাজার কেন্দ্রীয় সর্বজনীয় পূজা কমিটির সাধারণ সম্পাদক বাচ্চু এর সাথে কথা বললে তিনি বলেন এখানে সবাই আসে। পরস্পরের সাথে দেখা হয় কথা হয় খুবই ভালো লাগে।এটি আমাদের সবচেয়ে বড় উৎসব ।



