
স্টাফ রিপোর্টার:
যশোরে নাজির শংকরপুর ৭ বছরের শিশু সজিব হোসেন সংসার সচল রাখতে সতিঘাটা বাজারে বিভিন্ন স্থানে প্লাস্টিকের ঝুড়িতে করে বাদাম বিক্রি করে
১৩ ই নভেম্বর সন্ধ্যার সময় সতীঘাটা নতুন বাজারে বাবা হারা শিশুটি বাদাম বিক্রি এই দৃশ্য দেখা মেলে। বাদাম বিক্রি কালে শিশু সজীব হোসেন বলেন, আমার বাবা নেই তিনি অনেক আগে মারা গেছেন। কিন্তু এখন আমি আমার মায়ের সাথে থাকি। আমি শংকরপুর একটি মাদ্রাসায় পড়াশোনা করি। বিকাল বেলায় আমার মা আমাকে সঙ্গে করে নিয়ে যশোরে বিভিন্ন জায়গায় ও হাট বাজারে বাদাম গুলো বিক্রি করি। আমি লেখা পড়ার পাশাপাশি সংসার সচল রাখতে মায়ের সাথে বাদাম বিক্রি করতে আসি। মাতা সুমি বলেন, আমার এই ৭ বছরের শিশু সজীব হোসেন খুব ছোট থাকতে এর বাবা মারা যান।
পরে আমি শিশুটিকে নিয়ে না যে শংকরপুরে ঘর ভাড়া থাকি। আমি কয়েক বছর পরে আমি বিবাহ করি যশোর শংকরপুর সাহাদৎ হোসেনকে, পরে এই স্বামীর ঘরে একটি কন্যা সন্তান জন্মগ্রহণ করেন। আমার স্বামী একজন রিকশাচালক বর্তমান অসুস্থ থাকার কারণে অসুস্থ থাকার কারণে ছোট শিশু কন্যাকে নিয়ে এবং এতিম বাইচ্চাকে নিয়ে বিভিন্ন স্থানে স্বামী চিকিৎসা এবং সংসার সচল রাখার জন্য বাদাম বিক্রি করে জীবিকা নির্বাহ করি। এতিম শিশু সজিব হোসেন সতীঘাটা বাজারে বিভিন্ন স্থানে জনগণের কাছে যে বলেন বাদাম নেবেন বাদাম।এই দৃশ্য দেখে স্থানীয় জনগণ কয়টি প্যাকেট বাদাম কেনেন এবং বলেন, এই অসহায় শিশুটি কোথায় থাকার কথা এখন কোথায় আছেন তা খুবই ভাবার বিষয়।