মনিরামপুর থানা পুলিশের সাহসী পুলিশ অফিসাররা এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে চলেছেন। তবে এসব সাহসী পুলিশ অফিসারের মধ্যে অল্প দিনে জনগনের মাঝে বেশ পরিচিতি পেয়েছেন মনিরামপুর  থানার  (এসআই) মলয় বসু। ও (এ এসআই শ্যামল সরকার) তারা আইনের সেবা করতে গিয়ে কখনোই অপরাধীদের সাথে আপোষ করেননি। ছাড় দেননি মাদক ব্যবসায়ীদের। সে কারনে সাফল্যের পাল্লা দিন দিন ভারি হয়ে উঠছে। সাহসীকতায় তারা অপরাধীদের কাছে আতংক হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন বলে মনে করেন ঢাকুরিয়া বাশি। ইতোপূর্বে তারা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে মাদক বিরোধী অভিযানে সাহসী ভুমিকা পালন করেছেন। পুলিশের ভাবমূর্তি অক্ষুন্ন রাখতে ও জনগণের সেবা সঠিকভাবে পালন করার কারনেই তারা অনেক সাফল্য লাভ করেছেন।পুলিশ নিয়ে অনেকের বিরুপ ধারনা থাকলে ও যশোর জেলার মনিরামপুর  থানার। ৪ নং ঢাকুরিয়া ইউনিয়নের দুইজন বিট পুলিশ অফিসার। (এস আই) মলয় বসু। ও (এ এসআই) শ্যামল সরকার ! সেই ধারণা বদলে দিয়েছেন। এরইমধ্যে তারা দুজন ঢাকুরিয়া ইউনিয়নের প্রতিটা ওয়ার্ডে হাটে বাজারে পাড়া মহল্লায় সর্বত্রই পুলিশের নাম শুনলেই সন্ত্রাসী মাদক ব্যাবসায়ী ধর্ষণকারীদের মনে আতংক বিরাজ করে।  সাহসী পুলিশ অফিসার (এস আই) মলয় বসু। ও (এ এস আই) শ্যামল সরকার মনিরামপুর থানায় যোগদানের পর থেকে ব্যাপক খ্যাতি অর্জন করে চলেছেন। খুব কম সময়ে নিজেদের কর্ম দক্ষতার প্রমান দিয়ে সাহসী ভূমিকায় একের পর এক আসামী গ্রেফতার, মাদক উদ্ধার সহ নানা ভাবে সফলতা লাভ করে চলেছেন।

মনিরামপুর ঢাকুরিয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন মহল্লার সন্ত্রাসী, ও মাদক ব্যবসায়ীদের কাছে তারা আতংক পুলিশ অফিসার হিসাবে নিজেদের জানান দিতে সক্ষম হয়েছেন। শুধু তাই নয় নিজেদের কর্মগুনে প্রশাসনের উর্দ্ধতনমহলেও প্রশংসা শোনাযায় এই পুলিশ অফিসারদের । শুধুমাত্র চোর, ডাকাত, মাদক ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন মামলায় অভিযুক্ত এবং শীর্ষ সন্ত্রাসী ছাড়াও হত্যা, খুন, গুম, ধর্ষন, অপহরন, চাঁদাবাজসহ অন্যান্য মামলার ওয়ারেন্টভূক্ত আসামীদেরকেও তারা গ্রেফতার করে আদালতের কাঠগড়ায় দাড় করাতে সক্ষম হয়েছেন। অল্প সময়েই তারা বেশ সৎ ও সাহসীকতার পরিচয় দিয়ে ব্যাপক প্রশংসা কুড়িয়েছেন। ও শ্রেষ্ঠ বিট অফিসার হিসেবেও বেশ কয়েকটি পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন এ চৌকস পুলিশ অফিসাররা। খোঁজ নিয়ে জানা যায় বেশ কয়েকটি অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী সহ সেবনকারীদের গ্রেফতার করেছেন। এতে করে মাদক ব্যবসায়ীদের আতংকের নাম (এস আই) মলয় বসু। ও (এ এসআই) শ্যামল সরকার।

এলাকার কোথাও মাদক বিক্রি হচ্ছে বা কেউ সেবন করছে এমন তথ্য পাওয়া মাত্র মনিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ এবি এম মেহেদী মাসুদ এর অনুমতি নিয়ে তাৎক্ষনিক ব্যবস্থা নেন। যে কারনে সাফল্যের নেপথ্যে কি আছে তা জানতে চাইলে তারা বলেন, পুলিশ জনগণের বন্ধু। তাই রাষ্ট্র ও জনগণকে শত্রুদের থেকে রক্ষা করতেই পুলিশে চাকরি নিয়েছেন। তারা আরো বলেন, মনিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ এবি এম মেহেদী মাসুদ।  এর নেতৃত্বে কঠোর নির্দেশ পালন করার জন্য সবসময় প্রস্তুত রয়েছেন তারা।