মেলায় প্রায় শতাধিক স্টল ও প্যাভিলিয়ন স্থাপন করা হয়েছে। ভারতের প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের প্রকাশকরা মেলায় অংশ নিয়েছেন। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যের প্রকাশনা সংস্থাগুলো তাদের মূল্যবান বই নিয়ে হাজির হয়েছে। এছাড়া, মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালসহ বিভিন্ন এনজিও তাদের স্টল নিয়ে অংশ নিয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গ পাবলিশার্স অ্যান্ড বুকসেলার্স গিল্ডের পক্ষ থেকে মেলায় আগত সবাইকে আপ্যায়নের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
উদ্বোধনী দিনে কয়েক হাজার মানুষ বইমেলায় উপস্থিত হন এবং বিভিন্ন স্টল থেকে বই কেনাকাটা করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, কলকাতার পুলিশ কমিশনার, মুখ্যসচিব, স্বরাষ্ট্রসচিব এবং প্রশাসনিক ও প্রকাশনা জগতের অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিরা।
বইমেলায় আগত দর্শনার্থীদের জন্য সরকারি বাস, শিয়ালদহ থেকে মেট্রো রেল, মিনি বাস এবং অন্যান্য যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। মেলা প্রতিদিন সকাল ১১টা থেকে রাত পর্যন্ত খোলা থাকবে।
নিরাপত্তার জন্য সিসিটিভি ক্যামেরা এবং সাদা পোশাকে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।