গত ১২ জুলাই ডুমুরিয়ায় ফসলি জমি থেকে এস্কোভেটর দিয়ে অবৈধ মাটি উত্তোলনের শিরোনামে প্রতিদিনের সংবাদ পত্রে সংবাদ প্রকাশের জেরে নজরে আনেন উপজেলা প্রশাসন।
ঘটনার তৃতীয় দিন পর ১৫ জুলাই ডুমুরিয়া উপজেলার সহকারী কমিশনার ভূমি মোঃ আরাফাত হোসেন তদন্ত সাপেক্ষে সরেজমিনে যেয়ে ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় মেসার্স মুরাদ এন্টারপ্রাইজ এর স্বত্বাধিকারী মিনারুল ইসলামের এর ছেলে মুরাদ কে ঘটনায় স্থল থেকে আটক করে সহকারী কমিশনার ভূমি কার্যালয়ে নিয়ে আসেন। এ ঘটনা প্রচার হলে মিনারুল ইসলাম বিভিন্ন জায়গায় ছেলেকে ছাড়াতে ধরনা দিতে থাকেন। পরবর্তীতে মিনারুল ও তার ছেলে এমন অবৈধ কাজ আর কখনো করবে না বলে ভিডিও মুচলিকা দিয়ে পার পান।
এ বিষয় টি প্রতিবেদককে অবগত করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি অফিসের নাজির কাম ক্যাশিয়ার মোঃ সাইফুল ইসলাম।
এ বিষয়ে জানতে উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি মোঃ আরাফাত হোসেন’র মুঠো ফোনে একাধিক বার যোগাযোগ করে ও পাওয়া যায়নি। ভূমি অফিসের তথ্যসূত্র অনুযায়ী এ বিষয়ে কোন জেল বা জরিমানা করা হয়নি।