শিরোনাম:
শিরোনাম:
পটুয়াখালীর মহিপুর প্রেসক্লাব দখলের অভিযোগ থানা বিএনপির বিরুদ্ধে শ্রীপুরের সাচিলাপুর আবাসনে প্রায় হাজার মানুষের জনদুর্ভোগে ক্রমেই ভয়াবহ দেখার কেউ নেই  জাককানইবি সাংবাদিক ফোরামের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত নড়াইলে আ.লীগের অঙ্গসংগঠন ও সাংবাদিকসহ ৭২ জনের নামে মামলা কুষ্টিয়া পদ্মা নদীর ভাঙনে বিলীন হচ্ছে  বিদ্যুতের জাতীয় গ্রিডের টাওয়ার রৌমারীতে রাস্তার কাজ বন্ধ দুর্ভোগে এলাকাবাসি আওয়ামী লীগ নেতা তুষার কান্তি ৭ দিনের রিমান্ডে ইদে মিলাদুন্নাবী (স) উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও রেলি অনুষ্ঠিত  দ্বীন ইসলাম প্রতিষ্ঠায় বড় ভূমিকা রয়েছে ওলী আউলিয়াদের, কলকাতার খিদিরপুর খানকা শরীফের ছোট পীর সাহেব সতীঘাটা কামালপুর চাষের মাঠে আমন ধানে বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা  ভবদহের স্থায়ী জলাবদ্ধতার সমাধানে টিআরএম চালুসহ নদী রক্ষার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন  সবাই মিলে যদি হই একজোট বাল্য বিবাহ হবে প্রতিরোধ কেশবপুরে এনসিটিএফ এর মনোসামাজিক সহায়তা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত জরুরি বিজ্ঞপ্তি ক্ষমতার পালাবদল হয়ে কি মানুষের ভাগ্যের উন্নতি হচ্ছে ? নড়াইলে চাঞ্চল্যকর আমেনা বেগম হত্যার আসামী আসিফ মোল্লা গ্রেফতার যশোরে নতুন সংগঠন “বৈষম্য বিরোধী সনাতন সমাজ”-এর আত্মপ্রকাশ আমাদের মূল লক্ষ্য জনগণের গণতন্ত্র এখনও ফিরে পাইনি খুলনায় গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে ডি‌সির মতবিনিময় নানা ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতায় খাগড়াছড়িতে মধু পূর্ণিমা উদযাপন ভারতে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে এক বিশাল জৌলুস মিছিল ভবদহ এলাকার অর্ধশতাধিক গ্রাম প্লাবিত শ্রীনগরে ঈদ -ই মিলাদুন্নবী ( সাঃ) উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল নড়াইল লোহাগড়া উপজেলায় ১০২ জনের নামে মামলা অজ্ঞাত ১৫০ যশোরের  ভারী বৃষ্টিতে বিলহরিণার মাঠে কয়েক হাজার বিঘার ধান পানির নিচে  বাংলাদেশ স্থলবন্দরের চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমানের বিরুদ্ধে দুর্নীতির বিস্তর অভিযোগ ছোট্ট খোকা মাহিম রৌমারীতে নিখোঁজের ২৭ ঘন্টা পর মরদেহ উদ্ধার কেশবপুরে উপড়ে পড়েছে মধু কবির স্মৃতি বিজড়িত “কাঠ বাদাম” গাছটি রৌমারীতে গোসলে নেমে এক ভাই বেঁচে ফিরলেও অপরজন নিখোঁজ

কালীগঞ্জে সমন্বয় সভার নামে ভুরি ভোজের আয়োজন শিক্ষা কর্মকর্তার

উপজেলা / জেলা-প্রতিনিধি / ৩১ বার পড়া হয়েছে
সময় শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৮:৩৮ পূর্বাহ্ন

হুমায়ুন কবির,কালীগঞ্জ(ঝিনাইদহ)প্রতিনিধি:

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আইনকে উপেক্ষা করে ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো ফারুক আহমেদ মাসিক সমন্বয় সভা বা মিটিং এর নামের ভুরিভোজের নিজস্ব ফরমায়েশ জারি করেছেন। কালিগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ফারুক আহমেদ প্রায় এক বছর পূর্বে এই উপজেলায় যোগদান করেন। যোগদানের পর থেকেই উপজেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও দাখিল মাদ্রাসার প্রধান শিক্ষক ও সুপারেনটেনডেন্টদের নিয়ে প্রতি মাসে দিনব্যাপী শিক্ষার মান উন্নয়নের নাম করে ভুরিভোজের আয়োজন করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে । এ ভুরিভোজে প্রায় শতাধিক শিক্ষক, আমন্ত্রিত অতিথি ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানিয়ে থাকেন তিনি।এই অনুষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের তহবিল থেকে নাস্তা ও দুপুরের খাবারসহ আনুষঙ্গিক খরচ বাবদ ৬০ থেকে ৭০ হাজার টাকা ব্যয় হয়। শিক্ষা কর্মকর্তার নিজস্ব এই অনুষ্ঠানটি পালনে অনিচ্ছা সত্ত্বেও মোটা অংকের অর্থ ব্যয় করতে হচ্ছে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে। ইতিমধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয় নতুন কারিকুলাম বাস্তবায়নের জন্য প্রতিষ্ঠান প্রধান ও বিষয়ভিত্তিক শিক্ষকদের একাধিকবার প্রশিক্ষণও দিয়েছেন। ফলে মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার নিজস্ব তৈরি করা এই মাসিক শিক্ষা সমন্বয় সভায় দুই একজন শিক্ষক ও জনপ্রতিনিধিগণ সাধারণ আলোচনা করে একসাথে দুপুরের খাবার খেয়ে সমন্বয় সভা শেষ করেন। ফারুক আহমেদ নিজের পছন্দমত এক এক মাসে এক এক বিদ্যালয়ে এই সমন্বয় মিটিং এর আয়োজন করছেন। যা বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কোন উপকারে আসছে না। ফলে জোরপূর্বক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের উপর চাপিয়ে দেওয়া সমন্বয় সভার জন্য মোটা অঙ্কের অর্থ ব্যয় করতে অপারগতা প্রকাশ করলেও তা মুখ ফুটে বলতে পারছেন না অনেকে । উপজেলার গ্রাম অঞ্চলের বিদ্যালয়গুলো এই মিটিং এর ব্যয় নির্বাহ করতে হিমশিম খাচ্ছে।তারপরও শিক্ষা কর্মকর্তার ভয়ে প্রধান শিক্ষকরা মাসিক সমন্বয় মিটিং করতে বাধ্য হচ্ছেন। শিক্ষা বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ বলছেন, এ ধরনের মাসিক সমন্বয় সভা বা মিটিংয়ের কোন আইনগত বিধান নেই।শিক্ষার মান, শিক্ষকদের স্কুলে যাওয়া আসার সময়, নিয়মমতো স্কুল মনিটরিংসহ শিক্ষা সংশ্লিষ্ট অনেক বিষয়গুলোকে তিনি উপেক্ষা করে সমন্বয় সভার উপর জোর দেন।একাধিক সূত্র মতে জানা যায়,উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা এই কর্মকর্তা সময়মতো এবং নিয়মিত অফিসও করেন না। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক প্রধান শিক্ষক খুব দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, এটা আমাদের শিক্ষা বিভাগের কোন জরুরী কিছু না। শিক্ষা কর্মকর্তার নিজের খামখেয়ালিপনা ও কর্তৃত্ব জাহিরের বহিঃপ্রকাশ মাত্র। তিনি সমন্বয় মিটিং এর খাবারের তালিকা নিজের হাতে তৈরি করে প্রধান শিক্ষকদের হাতে ধরিয়ে দেন। অথচ তিনি একবারও চিন্তা করেন না সমন্বয় মিটিং এ মোটা অংকের যে অর্থ ব্যয় হবে তা কোথা থেকে আসবে । আমরা এ ধরনের মিটিং করতে আগ্রহী যদি শিক্ষা কর্মকর্তা এর ব্যয়ভার বহন করেন। কালিগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ফারুক আহমদ বলেন,আমাদের নির্দেশনা আছে মাসে একটি করে মিটিং করার।কিন্তু সেই মিটিংয়ে কোন অর্থ বরাদ্দ না থাকায় আমরা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে মিটিং করছি। মিটিং তো আর আমি আমার স্বার্থে করছি না। এ ব্যাপারে যে যাই বলুক আমি কারো কথা শুনবো না।এই কর্মকর্তা শিক্ষা বিভাগের কোন পরিপত্রে মাসিক সমন্বয় সভার কোন নির্দেশনা দেখাতে পারেননি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

একাধিক নিউজ
এক ক্লিকে বিভাগের খবর
error: Content is protected !!