লিটন সরকার,রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুড়িগ্রাম-৪ সংসদীয় আসনে মোট ১১ জন প্রার্থীর প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেন। এর মধ্যে রাজনৈতিক দল ও স্বতন্ত্র ১০ প্রার্থীর জামানত হারাচ্ছেন। জামানত টিকিয়ে রাখতে প্রাপ্ত ভোটের ৮ ভাগের এক ভাগ ভোট না পাওয়ায় তাদের জামানত হারাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং অফিসার সাইদুল আরিফ।
নির্বাচন অফিস সুত্রে জানা যায়, কুড়িগ্রাম-৪ আসনের মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৩৮ হাজার ৪০৬ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৬৮ হাজার ৭০৮জন ও মহিলা ভোটার ১ লাখ ৬৯ হাজার ৬৮৯ জন ও হিজরা ভোটার ৯ জন। ভোটার কেন্দ্রের সংখ্যা ১৩০ টি। মোট ১১ জন
প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীতার মধ্যে এ্যাড. বিপ্লব হাসান পলাশ আওয়ামী লীগের তরুন প্রার্থী নৌকা প্রতীক নিয়ে ৮১ হাজার ১৩২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।
অপর ১০ জন প্রার্থীর সবাই জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছেন। তারা হলেন, রাজনৈতিক দলের
জাতীয় পার্টির (লাঙ্গল) প্রতীক একেএম সাইফুর রহমান বাবলু পেয়েছেন ১২হাজার ২৮১
ভোট, তৃণমূল বিএনপি’র আতিকুর রহমান খান সোনালী আশ প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন, ৩৯৬ ভোট, কৃষক শ্রমীক জনতালীগের মোহাম্মদ আবু শামীম হাবিব গামছা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২০১ ভোট, জাতীয় পার্টি (জপি) সাবেক এমপি রুহুল আমিন বাইসাইকেল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১১৩ ভোট, বাংলাদেশ কংগ্রেস পার্টির আব্দুল হামিদ ডাব প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭০ ভোট, স্বতন্ত্র প্রাথর্ীর মধ্যে মজিবুর রহমান বঙ্গবাসী ঈগল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১২ হাজার ৬৫২ ভোট, ডাক্তার ফারুকুল ইসলাম ফারুক ঢেঁকি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭ হাজার ৮১৯ ভোট, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম শালু ট্রাক প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ হাজার ৫৪ ভোট,সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান নুর-ই শাহি ফুল কলারছড়ি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৬৭১ ভোট, এ্যাডঃ মাসুম ইকবাল কাচি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১২ ভোট।