লিটন সরকার,রৌমারী(কুড়িগ্রাম)প্রতিনিধি:
কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার শৌলমারী ইউনিয়নের হাবাতিকান্দা গ্রামে ১টি বাশেঁর ব্রীজ নির্মানের ফলে বদলেগেছে ৩টি গ্রামের ৫ হাজার মানুষের ভাগ্য। গতকাল সোমবার বেলা ১১টার দিকে সরেজমিনে গিয়ে দেখাযায় এমন চিত্র।
জানা যায়, জনদুর্ভোগ নিয়ে শৌলমারী ইউনিয়নের কয়েকটি গ্রামের মানুষের চলাচলের খবর শুনে তৎখানিক ২৮ কুড়িগ্রাম-৪ আসনের সংসদ সদস্য এ্যড. বিপ্লব হাসান পলাপ এর নিজ অর্থায়নে হাবাতিকান্দা গ্রামে ৭০ মিটারের একটি বাশেঁর ব্রীজনির্মান করেদেয়। ফলে এলাকাবাসি, স্কুল কলেজের ছাত্রছাত্রী, রোগী ও বৃদ্ধদের মুখে হাসি পঠেছে।
এবং এমপি কে ধন্যবাদ যানিয়েছে স্থানীয় সচেতন মহল।হাবাতিকান্দা গ্রামের আয়নালহক বলেন, দীর্ঘদিনধরে আমাদের যাতায়াাতের একমাত্র রাস্তাটির উপর নরবড়ে বাশেঁর সাকোদিয়ে চলাচল করতাম এতে আমরা জনদূর্ভোগে পরেছিলাম আমাদের কষ্টর কথা এমপি সাহেব বুঝেছে তাই তিনি দ্রুতভাবে কাজকরে দিয়েছেন।
আমরা অনেক খুশি আমাদের এখন কষ্টনাই।শৌলমারী গ্রামের আমিনা খাতুন বলেন, আমাগরে এই ভাঙ্গা বাসের ব্রীজ দিয়ে আমাগরে পলাপান স্কুলে যেতো আমরা সবসময় ভয়ে থাকতাম, কখন কিযে হয়। এবং কেউ গুরতর অসুস্থ্য হলে হাসপাতালে নিয়ে যেতে যেতে সে আরো অসুস্থ্য হয়ে পড়তো। এখন নতুন ব্রীজ করেদেওয়ায় এমপি কে ধন্যবাদ যানাই।
শৌমারী ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সাইফুল ইসলাম বলেন, হাবাতিকান্দা, শৌমারী ও নতুন শৌমারী গ্রামের মানুষ জীবনের ঝুকিনিয়ে নড়বড়ে বাসের সাঁকো দিয়ে চলাচল করতো এতে স্থানীয় বাসিন্দারা নানা সমস্যায় পড়েন আমি এই এলাকার দূর্ভোগের বিষয়টি এমপি মোহদয়কে অবগত করি তখন আমার কথাশুনে তৎখানিক এমপি আমাকে নতুন ব্রীজকরার জন্য কিছু টাকা দেন। আমি সেই টাকাদিয়ে বাসের ব্রীজ নির্মান করেদিয়েছি। এতে করে এলাকার মানুষেরা এমপি মোহদয়কে ধন্যবাদ যানিয়েছে।