স্টাফ রিপোর্টার:- মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে মামলা এভিডেবিট করার পরেও রাজগঞ্জে ধর্ষণ চেষ্টা মামলার আসামি হারুনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
মামলার বিবরণে জানা যায় মণিরামপুর উপজেলার চালুয়াহাটি ইউনিয়নের ইচানী মোবারকপুর গ্রামের সিদ্দিক এর ছেলে (ভাংড়ী ব্যবসায়ী) হারুন অর রশিদ একই গ্রামের মন্টুর স্ত্রী ২ সন্তানের জননীকে ভোর রাত বার্থরুমে একা পেয়ে জোর পূর্বক ধর্ষনের চেষ্টা করে। এ সময় ঐ জননীর আত্নচিৎকারে আশপাশের লোকজনসহ তার স্বামী এসে হারুনকে ধরে ফেলে এবং গাছের সাথে বেঁধে রাখে। তাৎক্ষনিক ভাবে
বিষয়টি মিমাংসার নামে নানান টালবাহানা শুরু করে স্থানীয় পাতি নেতারা। কিন্তু কোন সুরাহ না হওয়ায় বিভিন্ন জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে গত ৩১-১-২০২৪ ইং তারিখে মণিরামপুর থানায় হারুনের নামে একটি ধর্ষন চেষ্টার অভিযোগে মামলা রুজু হয়। যার মামলা নম্বর ২৩। সেই থেকে আসামী হারুন পলাতক রয়েছে। তবে ওৎ পেতে থাকা মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা রাজগঞ্জ পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের চৌকস কর্মকর্তা এসআই জগেস কুমার গত ১৩ মার্চ গভীর রাতে আসামী হারুনকে নিজ বাড়ি থেকে আটক করেন।
পরের দিন তাকে জেল হাজতে প্রেরন করেছেন। অভিযোগ উঠেছে আসামী পক্ষ ইতিপূর্বে বাদীকে মোটা অংকের টাকার দিয়ে মামলা এভিডেবিট করে দিয়েছে বলে ব্যাপক প্রচার হচ্ছে। রহস্য জনক হলেও সত্য যে, বাদী মিমাংসার নামে মামলা এভিডেবিট করে দিলেও পুলিশের হাতে আসামী হারুন গ্রেফতার হয়ে জেল হাজতে গেছেন।