মোঃ ওয়াজেদ আলী স্টাফ রিপোর্টার
যশোর সদর উপজেলার রামনগর ইউনিয়নে সতীঘাটা কামালপুর গ্রামের মৃতঃ ছলেমানের ছেলে আব্দুস সামাদ (৪৮) চাষের পুকুর থেকে মাছ চুরি করার সময় মালিকের হাতে ধরা, উত্তম মাধ্যম এর পর দৌড়ে গিয়ে চাষের মাঠে আইলে বসেই পূর্ব ও পশ্চিম ২ দিকে বসে নামাজ আদায় করেন। ৩১ শে জুলাই সোমবার বিকাল ৪ টা দিকে পুকুর মালিকের ধাওয়ায় দৌড়ে কামালপুর চাষের মাঠের আইলে বসে এ নামাজ আদায় করে। জানাযায়, কামালপুর গ্রামের মৃতঃ ছলেমানের বড় ছেলে আব্দুস সামাদ সোমবার বিকালে একই গ্রামের শেখ আলাউদ্দিন মুকুল এর লীচের চাষের পুকুরে চুরি করে মাছ স্বীকার করছিল হঠাৎ পুকুরের জমির মালিক মোজাহার গাজী তাকে দেখে তার ছীফ ভেঙ্গে পেলে এবং তাকে মারধর দিলে তিনি দৌড়ে চাষের মাঠে আইলে বসে তিনি প্রথম পূর্ব দিকে বসে ৭ মিনিট ও পশ্চিম দিকে বসে প্রায় ৮ মিনিট মোট ১৫ মিনিট নামাজ আদায় করতে দেখা যায়। এ ঘটনা চারিদিকে ছড়িয়ে পড়লে আলোচনা সমালোচনা দেখা যায়। এই ঘটনার ঘটার পরে স্থাণীয় এলাকাবাসী আব্দুস সামাদের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ প্রকাশ করেন, যে তিনি এলাকার বিভিন্ন চাষের পুকুর থেকে ছিপ ও জাল দিয়ে মাছ স্বীকার করেন এবং সেই মাছ বিভিন্ন স্থানে বিক্রি করেন ও এলাকায় জনগণের মাঝে বিলিয়ে দেন। আবার তার নিজ বা বিভিন্ন গ্রামে লোকের বাড়ীতে রাতে আধারে যেয়ে বটি দা কোদাল চুরি বিভিন্ন জিনিষ চুরি করে নিয়ে যায়।
তবে এই বিষয় তাকে কেউ কিছু বলতে গেলে অনেক মানুষকে মারধরের করেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ আব্দুস সামাদ তার কর্মকান্ডে কারণে তিনি জনগণের হাতে বেধড়ক মারধরের স্বীকার হয়েছে বলে জানাযায়। অনুরুপ ভাবে কামালপুর রাজ বংশিপাড়ায় ০১/০৮ /২০২৩ ইং তারিক মঙ্গলবার সকালে বিবেগে চাষের পুকুর থেকে ছিপ দিয়ে মাছ চুরি স্বীকারের সময় হাতেনাতে ধরা পড়লে সহ্য করতে না পেরে তাকে মারধর করে তাড়িয়ে দেয়। এ সামাদের আচরণ বা সভাবে এলাকাবাসী অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে বলে জানাযায়। তবে এলাকাবাসী আরও জানান, এই সব ঘটনার বিষয় প্রতিবাদ করতে গেলে তিনি দেশি অস্ত্র আসুয়া দিয়ে জনগণকে মারধরের হুমকি ও অভিযোগ পাওয়া গেছে। এমন অবস্থায় চলতে থাকলে যে কোন সময় বড় ধরনে একটা দু’ঘটনা ঘটাতে পারে বলে এলাকাবাসী জানান। এই ঘটনার বিষয় তদন্ত পূর্বক প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন।