মোঃ ওয়াজেদ আলী, স্টাফ রিপোর্টার:
যশোর সদর উপজেলা ১৪ নং নরেন্দ্রপুর ইউনিয়নের ৯ নং ওয়ার্ড ভগবতীপুর গ্রামে রিকাত বিশ্বাস পূর্ব শত্রুতার যের ধরে রাতের আধারে সন্ত্রাসীদের লোহার রড দিয়ে বেধড়ক মারপিট এবং দায়ের কোপে রক্তাক্ত জখমের শিকার অতঃপর হাসপাতালে ভর্তি । ০৩/০৫/২০২৪ ইং তরিখে রাত আনুমানিক ২০,৫০ ঘটিকার সময় পূর্ব শত্রুতা জেরে এই ঘটনা ঘটে। জানা যায় যশোরে ১৪ নং নরেন্দ্রপুর ইউনিয়নে ভগবতীপুর গ্রামে মৃত সবেত বিশ্বাসের ছেলে রিকাত বিশ্বাস (৫৫) শুক্রবার রাতে মসজিদের এশার নামাজ পড়ার শেষে তিনি বাড়িতে ফিরছিলেন তখন রাত আনুমানিক ২০,৫০ ঘটিকার সময় ব্রিজ সংলগ্নে আসলে পূর্ব শত্রুতার জের ধরে স্থানীয় সন্ত্রাসীদের হাতে থাকা লোহার রড দিয়ে বেধড়ক বেধড়ক মারপিট এবং দায়ের কোপে রক্তাক্ত জখমের শিকার হন। এ ঘটনা চারিদিকে ছড়িয়ে পড়লে তার পরিবারের লোকজন তাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য যশোর সদর হাসপাতালে নিয়ে যান।
এই ঘটনার বিষয় তার বড় ভাইয়ের স্ত্রী আনোয়ার বলেন কিছুদিন আগে মাদক বেচাকেনা নিয়ে একই গ্রামের দুই গ্রুপের সাথে হাতাহাতি ঘটনা ঘটে। এক পর্যায়ে আমার দেবর রিকাত বিশ্বাস লাভলু নামের এক ব্যক্তিকে দা দিয়ে কোপ মারে এই ঘটনার বিষয় নিয়ে মূলত শত্রুর ঘটনা জন্ম নেয়। তবে পূর্ব শত্রুতা যের ধরে সে কারণে স্থানীয় সন্ত্রাসী আমার দেবরকে লোহার রড এবং দা দিয়ে কুপিয়ে জখম করে ৃফেলে রেখে চলে যায় বলে জানান।
এই ঘটনার বিষয় মোঃ রিকাত বিশ্বাসের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন এশার নামাজ শেষ করে বাড়ীর দিকে আসছিলাম পথিমধ্যে মসজিদ সংলগ্নে ব্রীজের কাছে আসলে রাস্তার দুই দিক থেকে দুই গ্রুপ এসে আমাকে হাত মুখ চোখ বাঁধার চেষ্টা কালে আমি একই গ্রামের ১। আসাদ (৩৫) হামিদ ইসলাম ২। কালাম (২৭) পিতা ইসলাম ৩। রসুল (৩৫) পিতা ইসলাম ৪। আসাদুল (২৪) পিতা ইসলাম এদেরকে দেখে ফেলাই এবং তাদের হাতে লোহার রড এবং হাতে দা দেখতে পায়। এবং এরা আমাকে বেধড়ক মারপিট এবং তাদের হাতে দা দিয়ে আমাকে কোপাতে থাকে এই সময় সন্ত্রাসীর হাত থেকে বাঁচতে আমি চিল্লাতে থাকি তাৎক্ষণিক পরিবার বর্গ ছুটে আসেন।
আমার রক্তাক্ত জখম এ অবস্থা দেখে পরিবারবর্গ দ্রুত চিকিৎসার জন্য যশোর সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। যশোর সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসকের সাথে কথা বললে জানা যায় ভিকটিম রিকাত বিশ্বাসের শারীরিক অবস্থা আশংকা জনক। এই ঘটনার তার পরিবার জানান এ বিষয়ে কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলার হবে করবেন বলে জানান ভিকটিমের পরিবার। এ ঘটনার বিষয় পরিবার মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
এ ঘটনার বিষয় তদন্তপূর্বক প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন।