মোঃ ওয়াজেদ আলী স্টাফ রিপোর্টার যশোর সদর উপজেলা ১১ নং রামনগর ইউনিয়নে ৬ নং ওয়ার্ড কামালপুর গ্রামের মৃত রুহুল আমিনের বড় ছেলে প্রবাসী নুর ইসলাম এর স্ত্রী মিনি আক্তার দুই সন্তান জননী আপত্তিকর অবস্থায় নিজের রুমে অত্র রামনগর ইউনিয়নের রাজারহাট রামনগর লিয়াকত হোসেনের ছেলে অজ্ঞাত স্থানীয় জনগণের হাতে ধরা পড়ে পরে ওই লম্পট ব্যক্তিকে উত্তম মাধ্যম দিয়ে থানা পুলিশের হাতে তুলে দেন। শনিবার (৩১ শে মার্চ) শুক্রবার রাত ১১ ঘটিকার সময় প্রবাসীর স্ত্রী নিজ ঘরেতে আপত্তিকর অবস্থায় স্থানীয জনগণের হাতে ধরা তখন ওই অজ্ঞাত লম্পট ব্যক্তি আটক হয়। জানা যায় যশোরে কামালপুর গ্রামে মৃত রুহুল আমিনের বড় ছেলে নুরইসলাম দীর্ঘ যাবত মালয়েশিয়া কর্মরত আছেন এরই সরলতার সুযোগে মধ্য প্রবাসী স্ত্রী মিনি আক্তার তার দুই সন্তান মাহিম (৮) তুহিন (৪) থাকা অবস্থায় প্রবাসী স্ত্রী মিনি আক্তার ফোন আলাপে রাজারহাট রামনগর লিয়াকত’র ছেলে অজ্ঞাত প্রেমের জড়িয়ে পড়লে গত শুক্রবার রাতে আনুমানিক রাত ১১ টার দিকে কামালপুর গ্রামে প্রবাসী স্ত্রীর নিজ ঘরেতে আপত্তিকর অবস্থায় স্থানীয় জনগণের হাতে ধরা পড়লে জনগণ লম্পট অজ্ঞাত ঐ ব্যক্তিকে উত্তম মাধ্যম প্রয়োগ করে পরে লম্পটকে স্থানীয় জনগন পুলিশের হাতে তুলে দেন। এই ঘটনার বিষয় প্রবাসীর ছেলে নুর ইসলামের মাতা আনোয়ার বেগম কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, গত রাতে আমি বাড়িতে ছিলাম না তবে ঘটনা সত্য। এই সুযোগে আমার বৌমা ওই অজ্ঞাত ছেলেকে নিজ ঘরেতে ডেকে এনে আপত্তিকর অবস্থায় স্থানীয় জনগণ টের পেয়ে লম্পট ঐ ব্যক্তিকে ঘরের মধ্য আটক করে এবং পরে লম্পটকে উত্তম মাধ্যম দিয়ে ঐ রাতে থানা পুলিশের হাতে তুলে দেন। তবে এই ঘটনার বিষয়ে আমি শুনে খুবই লজ্জিত তবে দুজনকে শাস্তি হওয়া উচিত। মাতা আনোয়ার বেগম আরো বলেন অজ্ঞাত ওই লম্পট ব্যক্তির সাথে ৮ থেকে ৯ মাস ফোন আলাপের সম্পর্ক গড়ে তোলেন। এরই ধারাবাহিকতা জের ধরে এই ঘটনা ঘটে বলে জানান। এই ঘটনার বিষয় ৬ নং ওয়ার্ড কামালপুর ইউপি সদস্য রাশেদ হোসেন এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমি রাতে সংবাদ পেয়েছি যে আপত্তিকর অবস্থায় প্রবাসী স্ত্রীর ঘরে রাজার হাট রামনগর লিয়াকত হোসেনের ছেলে অজ্ঞাত স্থানীয়দের হাতে ধরা খায় পরে উত্তম মাধ্যম দেয় এবং আমাকে খবর দেয় আমি রাতে ডিউটি অফিসার কোতোয়ালি মডেল থানার এসআই রহমানকে এ ঘটনার বিষয় জানান পরে থানা পুলিশ ঘটনা সত্য বলে স্বীকার করে পরে প্রবাসী স্ত্রীকে রেখে লম্পট ঐ অজ্ঞতা ব্যক্তিকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। এ ঘটনার বিষয় এলাকায় আলোচনা সমালোচনা ঝড় দেখা দেয়।