জেট.এ নিলয়:
মাদ্রাসার লক্ষ টাকা শিক্ষক নিয়োগে আত্মসাৎ সহ মাদ্রাসার জমি বিক্রি এবং শিক্ষার্থী হীনতায় ভোকছে কুমরী তেঘুরিয়া ফাজিল মাদ্রাসা।
গত ২ সেপ্টেম্বর আনিস একটি অবস্থান কর্মসূচি ডাক দেয় মাদ্রাসার দুর্নীতির বিরুদ্ধে।
যার ফলে কমিটির লোক এবং ভোগ দখলকারী কিছু এলাকাবাসী তার বিরুদ্ধে চলে যায় এবং মারামারির পরিবেশ সৃষ্টি হয়।
এ প্রসঙ্গে আনিস বলেন, আমি শান্তিপূর্ণ অবস্থান কর্মসূচির ডাক দেওয়াই দুষ্কৃতিকারী কিছু কমিটির লোক এবং কিছু শিক্ষক এবং ভোগ দখলকারী এলাকাবাসী আমার বিপক্ষে চলে যায়। এখন আমি এবং আমার পরিবার চরম অনিরাপত্তাই। বিশেষ করে দায়িত্বপ্রাপ্ত কমিটি বেলায়েত হোসেন এবং শরাফত আলী ভাসানের ছেলেরা এবং ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের টাকার কাছে বিক্রি হওয়া দালাল রিফাত অনলাইন সহ বিভিন্নভাবে আমাকে হুমকি দেওয়ার চেষ্টা করছে।
এই প্রসঙ্গে অনিশ্চিত বাবা আবুল কাশেম বলে, আমি জামায়াতে ইসলামী করায় দীর্ঘ ১৫ বছর আওয়ামীলীগের নিপীড়নের শিকার হয়ে আসছি। এখন আমার ছেলে এই মাদ্রাসার দুর্নীতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে গিয়ে আমি চরম অনিরাপত্তাই।
আমি কুমরী তেঘুরিয়া ফাজিল মাদ্রাসার মসজিদের সেক্রেটারি ছিলাম এখন আমাকে মসজিদে যেতে নিষেধ করা হচ্ছে এবং আমাকে বিভিন্ন হুমকি দেয়া হচ্ছে। আমি একজন কৃষক আমার জমি আবাদ করতে কমিটির বাড়ির পাশ দিয়ে যেতে হয়।
কমিটির লোকজনরা আমাকে নানান ভাবে হুমকি দিচ্ছে এবং আমার পরিবারকে বিভিন্ন ভাবে ভয় দেখাচ্ছে।
এই প্রসঙ্গে এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা রোকন বলেন, আনিস কে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে এবং তার পরিবারকে বিভিন্নভাবে ভয় এবং হুমকির সম্মুখীন করা হচ্ছে।
মাদ্রাসার কমিটি জনাব মোঃ বেলায়েত হোসেন বলেন, আনিসের বাপের উস্কানিতেই আনিস মূলত এসব দুর্নীতি এবং চাঁদাবাজি করছে।
মাদ্রাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ জনাব মোঃ সামিউল হক বলেন, আনিসের বাবা আমার ছাত্র আনিস চাঁদাবাজারি করেছে তার বাবা চাঁদা দাবি করেনি।