মোঃ ওয়াজেদ আলী,স্টাফ রিপোর্টার:
যশোরে মনিরামপুর মহাসড়কে বেগারীতলা বাষ্পটি সংলগ্নে অ্যাম্বুলেন্স যার নং (ঢাকা মেট্রো - ছ ৭৪ - ০২৮৫) নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে পল্লির বিদ্যুৎ পিলারের সাথে সংঘর্ষে ২ জন আহত হয়েছে। ৮ জুলাই শনিবার সকাল ৫ ঘটিকার সময় মহাসড়কে বেগারিতলা বাষ্পটি সংলগ্নে এ অ্যাম্বুলেন্স নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে। জানা যায় যশোর মনিরামপুর উপজেলা মহাসড়কে বেকারীতলা বাষ্পটি সংলগ্নে যশোর সদর হাসপাতাল থেকে ১ জন রোগীরসহ ৫ জন একটি অ্যাম্বুলেন্স রোগীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছিলেন। পথিমধ্যে মনিরামপুর মহাসড়কের বেগারীতলা বাষ্পটি সংলগ্নে আসলে অ্যাম্বুলেন্সটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের ডান সাইডে পল্লী বিদ্যুতের পিলারের সাথে সংঘর্ষে অ্যাম্বুলেন্স মধ্যে রোগীর সাথে থাকা ২ জন আহত হয়। এ দুর্ঘটনা ঘটনা শব্দ পেয়ে স্থানীয় জনগণ তাদেরকে দ্রুত উদ্ধার করে অন্য একটি অ্যাম্বুলেন্স যোগে খুলনা পাঠিয়ে দেয়া হয়। প্রত্যক্ষদসীরা জানান ওই রোগীকে সদর হাসপাতালে চিকিৎসা অবনতি হলে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা রেফার করা হয়। স্থানীয় জনগণ আর জানান অ্যাম্বুলেন্সটি লাজুক অবস্থায় চলছিল তবে এই কারণে ড্রাইভার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সজরে ডান সড়কের ডান সাইডে পল্লী বিদ্যুৎ পেলারের সাথে সংঘর্ষে এই দুর্ঘটনা ঘটে বলে জানা যায়। এই সড়ক দুর্ঘটনা সংবাদ পেয়ে মনিরামপুর ডিএসবি এসআই ইউসুফ আলী ঘটনাস্থান পরিদর্শন করেন। এদিকে অ্যাম্বুলেন্সের মালিক ইসরাফিল জানান, শনিবারের সকাল ৫ টার সময় সদর হাসপাতাল থেকে ১ রোগীসহ ৫ জনকে নিয়ে খুলনা হাসপাতালে রওনা হন পথিমধ্যে বেগারীতলা বাষ্পটি সংলগ্নে আসলে ড্রাইভার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা বিদ্যুৎ পিলারের সজরে সংঘর্ষে পিলার ভেঙে অ্যাম্বুলেন্স এর উপরে পড়ে এতে পিলার এবং অ্যাম্বুলেন্সের ক্ষতি হয় তবে অ্যাম্বুলেন্সের ভিতরে থাকা ২ জন আহত হয়। অ্যাম্বুলেন্সের মালিক দ্রুত মনিরামপুর পল্লী বিদ্যুতে চলে যান। কিন্তু পল্লী বিদ্যুৎ পিলারের কর্মকর্তারা ৫৭৪০০ টাকা দাবি করে। কিন্তু অ্যাম্বুলেন্সের মালিক ৫ হাজার টাকা দিতে রাজি হয়। অ্যাম্বুলেন্স এর মালিক একথা বলে ঘটনা স্থানে চলে আসেন সেখানে দায়িত্বে থাকা প্রতিনিধি বাবুল আক্তার বলেন আমাদের পিলারের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতিপূরণ দিয়ে তারপরে আপনারা গাড়ি উঠাইয়া নিয়ে যান। এ কথা শুনে গাড়ির মালিক বলেন, তা না হলে আপনি মনিরামপুর থানায় মামলা করেন। এবং গাড়িটি প্রশাসন নিয়ে যাক। সর্বশেষে অ্যাম্বুলেন্সের মালিক এবং দায়িত্বে থাকা প্রতিনিধিরা মনিরামপুর দিকে চলে যান।