প্রধান ক্রাইম রিপোটার:
নিয়মনীতি তোয়াক্কা না করেই দশ কেজির জায়গায় পাচ থেকে সাত কেজি করে ঈদের চাউল না মেপেই বিতরণ করলেন পাচ নাম্বার হরিদাসকাটি ইউনিয়ন এর দূর্ণীতি ও অনিয়মের জন্য আলোচিত চেয়ারম্যান আলমগীর কবির লিটন।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ইউপি চেয়ারম্যান আলমগীর কবির লিটন সরকারি গরীব অসহায় মানুষের চাউল
চাউল গোপনে স্থানীয় কয়েক জনের কাছে বিক্রি করেছেন।এছাড়া চেয়ারম্যান তার কাছের কয়েকজন কে কয়েক বস্তা চাউল দিয়েছেন।
উপস্থিত হরিদাসকাটি ইউনিয়ন এক মেম্বার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি বলেন, আজ যে বালতিতে চাউল দেওয়া হয়েছে সেটায় পাচ থেকে সাড়ে পাচ কেজি চাউল ধরে। আমরা চেয়ারম্যান এর বাইরে কিছু বলতে পারবো না।
সাবেক মেম্বার বলেন,চেয়ারম্যান চৌকিদারকে পিটায়,ছাত্রলীগ কে পিটায় কেউ কিছু করতে পারে না।
যুবলীগ কর্মী মিলন বলেন,চাউল অল্প কয়েকজনকে দেওয়া হয়েছে। চাউল সর্বোচ্চ সাত কেজি হবে। দশ কেজি কোন ভাবেই হবে না।
সেবা গ্রহীতা একজন বলেন, আজ যে চাউল দেছে সর্বোচ্চ সাত কেজি হবে। শুনেছি দশ কেজি করে পাবো। কিছু বললে মোটেই দেবেনে না চেয়ারম্যান।
সাত নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার আতিয়ার রহমান বলেন, প্রতিমন্ত্রীর প্রতিনিধি রমেন যাদের নাম দেয় তাদের কেই লিষ্টে রাখা হয়। চাউল পাওয়ার যোগ্য ব্যক্তিরা চাউল পাচ্ছে না। চাউল পরিমাণে ও কম দেওয়া হচ্ছে।
এ বিষয়ে চেয়ারম্যান আলমগীর কবির লিটনের কাছে জানতে চাইলে বলেন, এই ভাবে হয় বলে সাংবাদিক এর সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণ করেন।