সরেজমিনে গেলে জানা যায় যে, এই গ্রামে ১ টি উচ্চ বিদ্যালয়, ১ টি নূরানী ও হাফেজিয়া মাদ্রাসা ও ১ টি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং ১ টি বাজার রয়েছে স্থানীয় জনগনসহ প্রায় ৭/৮ হাজার লোকজন এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন যাতায়াত করে থাকে ।
বিশেষ করে কিছু ক্ষন মুষলধারে বৃষ্টি হলে এখান দিয়ে পায়ে হেঁটে যাওয়া খুবই কষ্ট হয়ে যায়। হাইস্কুল, প্রাথমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসার সহ প্রায় ২ হাজার ছাত্র ছাত্রী রয়েছে।রাস্তার বেহাল দশা কারনে প্রতিনিয়ত স্কুল ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের লেখাপড়া ব্যাহত হচ্ছে।
বাড়ৈগাঁও ইসলামিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সামনে সামান্য বৃষ্টি হলেই হাটুর উপরে পানি জমে থাকে। এখানে বৃষ্টির পানি নিষ্কাশনের কোন ব্যবস্থা না থাকা এখানকার এই অবস্থা থাকে।
বাড়ৈগাঁও ইসলামিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রী আরিফা আক্তার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা এখানকার এই জলাবদ্ধতা কারনেই অনেক ছাএী রাই বিদ্যালয়ে প্রতিনিয়ত না আসতে পারার কারনে লেখাপড়ার থেকে বঞ্চিত হচ্ছি ।দশম শ্রেণির ছাএ মোঃইব্রাহিম কাছে জানতে চাইলে তিনি একই কথা বলেন।
স্হানীয় দোকানদার মোঃ স্বপন শেখের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এই রাস্তার বেহাল দশা কারনে আমরা দোকানদার প্রতিদিনই লসের বোজা মাথায় নিয়ে বাড়ি ফিরে যেতে হয়।
এই রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন শত শত অটো রিক্সা, মোটরসাইকেল ও বিভিন্ন ধরনের যানবাহন চলাফেরা করে থাকে।
স্হানীয় জনগনের দাবি যত তারাতাড়ি সম্ভব আমাদের এই রাস্তাটির বেহাল দশা ও জলাবদ্ধতা দূর করে এলাকাবাসীকে মুক্ত করা ও রাস্তার দুই পাশে ড্রেনের ব্যবস্থা করার অতি জরুরি।