তহিদুল ইসলাম, নিজস্ব প্রতিবেদক:
আগামী ১২ই ফেব্রুয়ারি দেশে ফিরছেন শরিফুল ইসলাম।
আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ২০২৪ মণিরামপুর থেকে ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রায় ৮জন প্রার্থী। তার মধ্যে অন্যতম দুই জন প্রার্থী কঠোর অবস্থানে রয়েছেন। সন্দীপ ঘোষ, ও ডিএম শরিফুল ইসলাম। ইতিমধ্যে নির্বাচনের হাওয়া বদলে শুরু করেছে।
প্রবাসে থেকেও মণিরামপুর উপজেলা ব্যাপী নেতা কর্মী, এমন কি ভোটারদের কাছে পরিচিতি লাভ করেছেন ডিএম শরিফুল ইসলাম।দীর্ঘ প্রায় ১০ বছর প্রবাসে থেকেও মণিরামপুর উপজেলা ব্যাপী আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ছিলো ব্যাপক ভুমিকা।এই ডিএম শরিফুল ইসলাম ছাত্র রাজনীতি শুরু করে ৯০ দশকে।জনপ্রিয়তা আর দক্ষতার কারনে শ্যামকুড় ইউনিয়ন ছাত্র লীগে সভাপতি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন সততার সাথে।
এছাড়াও আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে তার উপজেলা ব্যাপী ছিলো ব্যাপক ভুমিকা। এভাবে ঠাই হয় উপজেলা ছাত্র লীগের আহ্বায়ক কমিটি,যুগ্ম আহ্বায়ক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন সততার সাথে। এক পর্যায়ে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে প্রবাসে পাড়িদেন ডিএম শরিফুল ইসলাম। প্রবাসে থেকেও তিনি আওয়ামী লীগের দলীয় প্রোগ্রামে আর্থিক সহযোগিতা দিয়েছেন তিনি।আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা কর্মীর মাঝে ডিএম শরিফুল ইসলাম ইয়াং জেনারেশনের মন কেড়েছেন। তৃণমূল পর্যায়ের নেতা কর্মীর সাথে কথা বলে।
জানাযায় তারা চেয়ারম্যান নিয়ে ভাবছেন না,ভাবছেন ভাইস চেয়ারম্যান নিয়ে। নতুন মুখের দিকে আস্থা রাখছেন তৃণমূল। হরিদাস কাটী ইউনিয়নের হাজির বাজারে ৮০ বছরে সমরেশ বিশ্বাস জানায়,মণিরামপুরে পুরাতন নেতা কর্মীরা মণিরামপুর তিলে তিলে চুষে খেয়েছেন।
এমন কোনো জায়গা নাই সেখানে চাঁদাবাজি হয়না।
আমরা এবার ঐক্য বদ্ধ হয়ে একটি চাঁদাবাজ, এমপি কে মণিরামপুর থেকে সরিয়ে দিয়েছে ভোটের মাধ্যমে। আলহাজ্ব এসএম ইয়াকুব আলী কে এবার এমপি বানায়ছি।তাই আমরা নতুন জিনি আসবেন তাকেই ভোট দিবো।
কারন জানতে চাইলে তিনি বলেন বাবা পুরনো নেতারা নিজেদের স্বার্থে জনগণকে জিম্মি করে রাখে,আর নতুন নেতৃত্ব আসলে সে চেষ্টা করবে ভালোভাবে রাজনীতি করার।আমরা শুনেছি শরিফুল ইসলাম একজন ভালো মানুষ, তিনি বিদেশে থেকে দেশের মানুষের পাসে থেকেছেন। সহযোগিতা করেছেন গরীবের পাসে থেকেছেন।তাই আমরা এবার নতুন প্রার্থী কে ভোট দিবো।এবিষয়ে প্রবাসী ডিএম শরিফুল ইসলাম জানায়, আমি দীর্ঘ দিন যাবত ছাত্র রাজনীতি থেকেই আওয়ামী লীগ রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করেছি।মণিরামপুরে দীর্ঘ দিন যাবত মণিরামপুর নড়বড়ে রাজনীতি চলছে।সরকার উন্নয়ন করলেও সরকারের উন্নয়ন প্রচার করার মতো নেতা কর্মী খুবিই কম।বাংলাদেশ উন্নয়ন রোড মডেল হলেও মণিরামপুর বাসি সব থেকে বঞ্চিত।আমি গরীব কৃষকের সন্তান আমি জানি গরীবের কষ্ট কি জিনিস।
মণিরামপুর উপজেলা একটি মডেল উপজেলা গড়ার লক্ষে আমি উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করবো।আমি খেটে খাওয়া দিনমজুর, শ্রমিক, কৃষকের প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচন করতে চাই।
আমি প্রবাসে থেকেও মণিরামপুর বাসির সার্বিক খোঁজখবর নিয়েছি,আমার সাধ্য অনুযায়ী তারের বিপদে আপদে পাসে থেকেছি।আমি সারাজীবন মণিরামপুরের সাধারণ মানুষের সন্তান, হিসাবে থাকতে চাই।
সন্ত্রাস মুক্ত মণিরামপুর গড়তে চাই।