হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ উপজেলা অধীন ১৩ নং পানিউমদা ইউনিয়নের ভুমি এবং তপসীল অফিসের ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সূত্রে প্রকাশ, নবীগঞ্জ বাউসা ইউনিয়নের নিজ চৌকি মৌজার জে,এল, নং ১৫৬, খতিয়ান নং ৫৪,দাগ নং ৪১৪,১৮৩০,ও১৭৮২ মোট তিন দাগে মোয়াজি ৯১শতক ভুমির খাজনা দিতে গিয়ে ১৫০০০ টাকা ভুমি অফিসের তহশীলদার চেয়েছিল,
সম্পূর্ন টাকা না দিয়ে ৪৫০০ টাকা
দেওয়া হয় ।
কিন্তু তহশীলদার তোফাজ্জল খাজনার চেগের মধ্যে ৬৭৭টাকার চেক লিখে দিলেন, বাকী ৩৮২৩ টাকা কোথায় গেলো। এই ৩৮২৩ টাকা কে পাবে? কোন খাতে উল্লেখিত টাকা ব্যবহার করা হবে। ঐ টাকার কি মালিক সরকার হবে? না তহশিল অফিসের কর্মকর্তাদের পেটে যাবে? এই বিষয়ে জন সাধারনের মধ্যে আলোচনা সমালোচনা চলছে । অফিস কর্মকর্তারা কি সরকারী বেতন পায় না, দেশের সাধারণ কৃষকরা ভুমি অফিস কর্মকর্তাদের কাছে জিম্মি হয়ে আছেন ।
এমন দুর্নীতির কারনে সরকার বাহদুর রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে । অসহায় গরীব দুঃখী কৃষকদের কাছ থেকে যদি এভাবেই ঘোষ নেওয়া হয়, তাহলে গরীব কৃষকরা ও অসহায় ব্যাক্তিরা কোথায় যাবে? এ ব্যাপারে উর্ধতন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সরজমিনে তদন্ত মুলে আইনানুগ ব্যাবস্হা গ্রহনের দাবী জানাচ্ছেন এলাকার সচেতন মহল ।