নড়াইল সহ সারা বাংলাদেশের মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয় করণের দাবিতে জেলা শিক্ষক সমিতির দায় সারা সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত।
১৯ জুন (সোমবার) সকালে নড়াইল জেলা শিক্ষক সমিতি আয়োজনে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির আওতায় সদরের পৌর মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে নড়াইল জেলা শাখার সভাপতি ফকির ওয়াহিদুজ্জামানের সভাপতিত্বে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন সাধারণ সম্পাদক দ্রুব কুমার ভদ্র ও বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মোহাম্মাদ মুরাদ হোসেন, জেলা শাখার সহ- সভাপতি নিমাই চন্দ্র পাল, মোহাম্মাদ হায়দার আলী, প্রশান্ত দত্ত, মোঃ ফেরদৌস সিকদার, মোহাম্মাদ ফরিদুল ইসলাম, সদর উপজেলা সাখার সভাপতি আব্দুর রশীদ, সাধারন সম্পাদক রবীন্দ্রনাথ মন্ডল, সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মাদ আইয়ুব হোসেনসহ জেলা ও উপজেলা শিক্ষক নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে দায় সারা সংবাদ এ সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি, নড়াইল জেলা শাখার অন্যতম সাধারণ সম্পাদক ধ্রুব কুমার ভদ্র
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি মাধ্যমিক শিক্ষাকে জাতীয় করণের দাবিতে কেন্দ্রীয় কমিটি নির্দেশে বিভিন্ন কর্মসুচি পালন করা হচ্ছে। এ অবস্থায় আগামী ২০২৩-২৪ অর্থ বছরের জাতীয় বাজেট পাশের পূর্বেই মাধ্যমিক শিক্ষা জাতীয় করণের সুনির্দিষ্ঠ কোন ঘোষণা যদি না আসে তা হলে ১১ জুলাই ২০২৩ থেকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে লাগাতার ‘অবস্থান কর্মসূচির মাধ্যমে দাবি আদায় করা হবে।
তবে গত ১৩ জুন নড়াইল জেলা মাধ্যমিক শিক্ষক সমতির দাবি আদায়ের লক্ষে লাগাতার কর্মসূচি নামে দেশের স্বাধীনতার সূর্য সন্তান বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ বুদ্ধি জীবিদের সৃতি স্তম্ভে শিক্ষক দের পায়ের জুতায় পদলিত হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে অনেকেই বলেছেন, শিক্ষক সমাজ হলো জাতির বিবেক, মানুষ গড়ার কারিগর। তাদের এরকম ভুল থেকে সর্বদা সতর্কতা অবলম্বন করা উচিৎ ছিলো। পাশাপাশি দাবি আদায়ের নামে দেশের মাধ্যমিক শিক্ষা ব্যাবস্থার ক্ষতির দিকও ভাবা উচিত ছিলো।
অনেকের দাবি দেশের স্বাধীনতার সূর্য সন্তান বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ বুদ্ধি জীবি সৃতি স্তম্ভে যে সকল শিক্ষক দের পায়ের জুতায় পদদলিত হয়েছে, জাদের নেতৃত্বে এমনও নেককার জনক ঘটনা ঘটেছে, এব ঘটনার সাথে যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে দেশের প্রচলিত আইনে আইননূক ব্যবস্থা করার জোর সুপারিশ করেছেন।