স্টাফ রিপোর্টারঃ
আজ পহেলা জানুয়ারি ২০২৪ দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে পঞ্চগ্রাম মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বিনামূল্যে বই বিতরণ উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। বই বিতরণ অনুষ্ঠানে অত্র স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোঃ নাজমুল হুসাইন এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা শেখ মোঃ মকিদুর রহমান।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি তার বক্তব্য বলেন আজকের শিশুরা আগামী দিনের ভবিষ্যৎ আপনারা সকল ছেলেমেয়েদের দিকে খেয়াল রাখবেন তারা ঠিক মতো পড়াশুনা করছে কিনা আপনারা জানেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলবে এবং বিশ্বে যত নামিদামি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে তারা কিভাবে কি কারিকলাম ব্যবহার করে আমরা সেরকম আন্তর্জাতিক মানসম্মত শিক্ষা ব্যবস্থা তৈরি করব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বলেছে দেশকে এগিয়ে নিতে হলে শিক্ষার বিকল্প কিছুই নেই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আছে বলেই প্রতিটা শিক্ষার্থী বিনামূল্যে বই পাচ্ছে নতুন কারিকলমে যদি শিক্ষার্থীরা ভালোভাবে লেখাপড়া করে তাহলে তাদের সামনে অনেক ভালো ভবিষ্যৎ আশা করা যায় সকল শিক্ষার্থীরা তোমরা ভালো করে লেখাপড়া করবে তোমরা মানুষ হইলেই দেশ অনেকদূর এগিয়ে যাবে বলে আমি বিশ্বাস করি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশকে অনেক এগিয়ে নিয়ে এসেছে তোমরা আগামী দিনের ভবিষ্যৎ তোমরাই পারবে এই দেশের কল্যাণে নিজেকে উৎসর্গ করতে।মোঃ কবির সর্দার বলেন বই জ্ঞানের ভান্ডার সকল ছাত্র-ছাত্রী বেশি বেশি করে বই পড়বে এবং প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন প্রস্তুত করে স্কুলে আসবে তাহলে তোমাদের পড়া কখনোই কঠিন হবে না তোমরা প্রতিটা মা-বাবার আদরের ধন তাই তোমরা কখনোই নিজেকে নষ্ট করবে না কখনোই মাদকাসক্ত হবেনা পড়াশোনার মাধ্যমে জীবনটাকে সাজাতে হবে তাহলেই আগামীতে তোমাদের ভবিষ্যৎ উজ্জল হবে।বিদ্যালয় – প্রধান শিক্ষক মোঃ নাজমুল হুসাইন বলেন তোমরা সবাই মনোযোগ দিয়ে পড়ালেখা করেল দেশের অনেক বড় বড় জায়গায় দায়িত্ব পালন করতে পারবে, ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হতে পারবে তোমরাই দেশের ভবিষ্যৎ আমরা শিক্ষকরা তোমাদের নিজের সন্তানের মতই দায়িত্ব নিয়ে পড়াশোনা করাই তোমরাই আগামীতে আরো ভাল রেজাল্ট করে পঞ্চগ্রাম মাধ্যমিক বিদ্যালয়কে সারা বাংলাদেশের মধ্যে শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সুনাম আনতে পারবে বলে আমি বিশ্বাস করি।নতুন বই নিতে আসা স্কুলের শিক্ষার্থীরা জানান নতুন বছরের বই পেয়ে আমরা খুব খুশি। ছাত্র ছাত্রীরা লেখাপড়া শিখে দেশে ও দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করার আসা ব্যাক্ত করেন।