নড়াইল সদর উপজেলার কলোড়া ইউনিয়নের বাহিরগ্রামে মফিজ ফকির (৪৮) কে হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা চালিয়ে গুরুতর জখম করেছে স্থানীয় এলাকার চিহ্নিত কতিপয় সন্ত্রাসীরা। আহত মফিজ ফকির বাহিরগ্রামের মৃত্যু সবের ফকিরের ছেলে।
০১ লা আগস্ট (মঙ্গলবার) স্থানীয় বাহিরগ্রাম বজারের ইকরাম মোল্লার মার্কেটের সামনে রাত সাড়ে ৮ টার দিকে স্থানীয় চিহ্নিত সন্ত্রাসী হাফিজ মোল্লা (৪৫),সায়েম মোল্লা (৫০), উভয় পিং-মৃত তোতা মোল্লা। শিহাব মোল্যা (২৪), পিং-সায়েম মোল্যা, নাঈমুল বিশ্বাস (৪৫), পিং-মৃত্যু হোসেন বিশ্বাস, কবিরুল মোল্লা (২৫) মিনারুল মোল্লা (৩৫) মনিকূল মোল্লা (৫০) সর্ব পিং-হারেজ মোল্লা, রাজু মোল্যা (২৬), পিং- মৃত্যু তোতা মোল্লা, বাহির গ্রাম, থানা ও জেলা নড়াইল সহ আরও অজ্ঞাত ৪-৫ জন
আকর্ষিক ভাবে মফিজ ফকিরের উপর দেশীয় অস্ত্র রামদা লোহার রড, বাঁশের লাঠি নিয়ে এ হামলা চালায়।
এ-সময় মফিজ ফকির মারাত্মক জখম অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে নড়াইল নড়াইল সদর হাসপাতালে নিয়ে আসে। এসময় জরুরি বিভাগের ডাক্তার অবস্থার অনন্নতি দেখে মফিজকে দ্রুত খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে হস্তান্তর করে। বর্তমান আহত মফিজ ফকির খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে জীবন মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছেন।
এ ঘটনার পরদিন ০৩ আগস্ট আহত মফিজুর ফকিরের স্ত্রী মোসা: রেশমা বেগম তার স্বামীর উপর হামলাকারী দের বিরুদ্ধে ৮ জনসহ অজ্ঞাত ৪-৫ জন কে আসামী করে নড়াইল সদর থানায় ১৪৩/৩৪১/৩২৩/৩২৫/ ৩২৬/ ৩০৭/৩৭৯/২০৬ ও ১১৪ পেলাল কোর্টে মামলা দাখিল করে। যার মামলা নাম্বার- (০২)
উল্লেখ্য, গত ০১ লা আগস্ট ২০২৩ মঙ্গলবার রাত সাড়ে ০৮ টার দিকে উল্লেখিত আসামীরা পূর্বপরিকল্পনা মতে দেশীয় অস্ত্র রামদা, লোহার শাবল, লোহার রড, বাশের লাঠি, হাতুড়ি নিয়ে মফিজ ফকিরের উপর হত্যা করিবার উদ্দেশ্যে চারিদিক হইতে ঘিরিয়া ফেলে। তখন আসামীরা
মফিজুর ফকিরের উপর এলোপাতাড়ি হামলা চালালে সে তাৎক্ষণিক রাস্তার উপর লুটিয়ে পড়ে।
এবং তার সাথে থাকা রেজাউলের আত্মচিৎকারে আসপাশের লোকজন দৌড়ে এসে মফিজুর কে উদ্ধার করে নড়াইল আধুনিক সদর হাসপাতাল নিয়ে আসলে জরুরী বিভাগের ডাক্তার দ্রুত খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করে। বর্তমান আহত মফিজুর খুলনায় চিকিৎসা ধীন রয়েছে।