লাইফ স্টাইল:
১. পুষ্টিগুণে ভরপুর
ড্রাগন ফলে ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা শরীরকে রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে।
২. হজমশক্তি উন্নত করে
এই ফলে ফাইবারের পরিমাণ বেশি থাকায় এটি হজমশক্তি বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
৩. রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
ড্রাগন ফলের ভিটামিন সি এবং অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়ক।
৪. হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখে
ড্রাগন ফলের বীজে ওমেগা-৩ এবং ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে, যা হার্টের স্বাস্থ্য রক্ষা করতে সাহায্য করে।
৫. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক
ড্রাগন ফল রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে, যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী।
৬. ত্বকের যত্নে কার্যকর
এর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ত্বকের সজীবতা বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং ত্বকের বার্ধক্য রোধ করে।
৭. শরীরের আর্দ্রতা বজায় রাখে
ড্রাগন ফলের পানির পরিমাণ বেশি হওয়ায় এটি শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে।
৮. ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়
এর মধ্যে থাকা ফ্ল্যাভোনয়েড এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধিকে প্রতিহত করতে পারে।
৯. ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়ক
কম ক্যালরি এবং উচ্চ ফাইবারযুক্ত হওয়ায় এটি ওজন কমাতে সাহায্য করে।
নিয়মিত ড্রাগন ফল খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী হতে পারে। তবে যেকোনো খাদ্য গ্রহণে পরিমাণ বজায় রাখা উচিত।
সি,বিশ্বাস/ নিউজ বিডি জার্নালিষ্ট ২৪