স্টাফ রিপোর্টার:
দৈনিক কল্যাণ পত্রিকা এবং অনলাইন নিউজ বিডি জার্নালিষ্টে গত ২০ নভেম্বর 'টেন্ডার ছাড়াই ২ লাখ টাকার গাছ ৫০ হাজার টাকায় বিক্রির অভিযোগ' এবং ২২ নভেম্বর ' সংবাদ প্রকাশে তোলপাড়,অনুমতি ছাড়াই সড়কের পাশের গাছ বিক্রির ঘটনায় তদন্ত' শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়। সংবাদ প্রকাশের পর জেলা পরিষদের কর্মকর্তা এম এ মন্জু ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।
এ ঘটনায় এলাকায় নানা আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বইছে।
অভিযোগ উঠেছে, জেলা পরিষদের দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা সহকারী প্রকৌশলী ওয়াহিদুজ্জামান মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে ঘটনাটিকে ধামাচাপা দেয়ার পায়তারা চালাচ্ছে। এ নিয়ে এলাকাবাসী ক্ষোভের সাথে জানান,এমন ন্যাক্করজনক ঘটনার ৮ দিন পার হয়ে গেলেও সংশ্লিষ্ট কর্তপক্ষ কোন পদক্ষেপ নেয়নি।
এ ঘটনাটি দৈনিক কল্যাণ পত্রিকা এবং অনলাইন নিউজ বিডি জার্নালিষ্টে সহ বিভিন্ন গনমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। তখন
যশোর জেলা পরিষদের সহকারী প্রকৌশলী ওয়াহিদুজ্জামান তার বক্তব্যে জানানা, আমাদের কাছ থেকে কোন অনুমতি ছাড়াই অভিযুক্ত সিরাজসিংগা গ্রামের মৃত. শওকত আলী বিশ্বাসের ছেলে আলতাফ হোসেন নামের এক ব্যক্তি গাছগুলি বিক্রি করেছেন বলে আমরা তদন্তে জানতে পেরেছি। তিনি আরও বলেন,বেআইনিভাবে গাছগুলি বিক্রি করার অপরাধে তার বিরুদ্ধে মামলা করা হবে।
তার এমন বক্তব্য এই প্রতিবেদকের কাছে সংরক্ষণ আছে। কিন্তু ওই কর্মকর্তা এখন মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে অভিযুক্ত আলতাফ হোসেনের নামে মামলা না করে, বিষয়টিকে ধামাচাপা দেয়ার পায়তারা চালাচ্ছে বলে বিস্তর অভিযোগ উঠেছে।
এ বিষয়ে যশোর জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান বলেন,আল কারিম মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিঃ গাছ কাটার জন্য একটি আবেদন দিয়েছে। অপর প্রশ্র যে গাছগুলি অনুমতি ছাড়াই আগে কটেছে তার জবাবে তিনি বলেন,এটা তো আমার জানাছিলোনা আমি আগামিকাল বৃহস্পতিবার সব জেনেই দ্রুত পদক্ষেপ নিবো।