অনলাইন ডেস্কঃ
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ স্বাধীন বাংলাদেশের
প্রতিষ্ঠাতা ও বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দেশের মুক্তি সংগ্রাম ও স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী একমাত্র রাজনৈতিক দল।
বাংলাদেশের সকল অর্জন আওয়ামী লীগের হাত দিয়েই এসেছে। শুধু স্বাধীনতা অর্জন কিংবা রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা নয়, রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্ব চিরস্থায়ী ও টেকসইকরণ এবং এর অর্থনীতির ভিত্তিমূল জাতির পিতা তৈরি করে গেছেন। জাতির অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক নিরাপত্তা ও মুক্তি অর্জনের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পথনকশা ও নির্দেশনা তিনি দিয়ে গেছেন।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা এই পথনকশা ও নির্দেশনা বাস্তবায়নে তার চার মেয়াদে দেশে যুগান্তকারী উন্নয়ন সাধন করেছেন। পিতার পর কন্যার হাত দিয়েই জাতির ভাগ্য পরিবর্তন হয়েছে। শেখ হাসিনার আওয়ামী সরকারের নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে পরিচিত।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তার প্রতিটি নির্বাচনী ইশতিহারে জাতিকে প্রদত্ত প্রতিটি অঙ্গীকার শতভাগ প্রতিপালন করেছে। শুধু তাই নয়, আওয়ামী লীগের প্রতিটি ইশতেহারেই সরকারের নির্দিষ্ট মেয়াদের বাইরে দীর্ঘমেয়াদি নানা উন্নয়নের পথনকশা ছিল। এর প্রতিটিই অত্যন্ত সুচারুভাবে বাস্তবায়িত হয়েছে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে গঠিত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ইশতেহার প্রণয়ন উপ- কমিটির কার্যক্রম ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। এই উপ- কমিটির আহ্বায়ক বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. মো: আব্দুর রাজ্জাক এমপি।
গণমানুষের দল আওয়ামী লীগের ইশতেহার কেবলমাত্র একটি দলীয় ইশতেহার নয়। এটি প্রকৃত অর্থে গোটা জাতির ইশতেহার। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দেশের মানুষ আওয়ামী লীগের কাছ থেকে কী প্রত্যাশা করে সেটি গুরুত্বপূর্ণ।
আওয়ামী লীগের ইশতেহার প্রণয়ন কার্যক্রমের অংশ হিসেবে দেশের বিভিন্ন খাত সম্পর্কে ইশতেহারে কী কী বিষয় অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে এবং আবারো সরকার গঠন করলে আওয়ামী লীগ নতুন কী কী উদ্যোগ গ্রহণ করতে পারে এ বিষয়ে আগামী ২০ অক্টোবর ২০২৩ তারিখের মধ্যে মতামত প্রেরণের জন্য দেশের বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ এবং কমিউনিটি লিডারগণকে অনুরোধ করা যাচ্ছে।
সি,বিশ্বাষ/নিউজবিডিজার্নালিস্ট২৪