হুমায়ুন কবির ,কালীগঞ্জ,ঝিনাইদহ প্রতিনিধি :
কালীগঞ্জ উপজেলার ৩নং কোলা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি স্বর্গীয় আনন্দ
মোহন ঘোষের সহধর্মিণী রিংকু ঘোষ। স্বামী স্বর্গীয় আনন্দ মোহন ঘোষকে হারিয়ে দীর্ঘদিন শররিক অসুস্থ্য ও চোখের সমস্যায় ভূগছিলেন। গত দুই মাস ধরে দু’টি চোখ একেবারে অন্ধ হয়ে গেছে। বর্তমানে কিছুই দেখতে পান না। এমন খবর পেয়ে মঙ্গলবার বেলা ১২টার সময় ছুটে আসেন ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র আলহাজ¦ সাইদুল করিম মিন্টুসহ জেলা ও উপজেলার আওয়ামীলীগের নবগঠিত কমিটির নেতৃবৃন্দ। এসময় রিংকু ঘোষকে চোখের চিকিৎসার জন্য নগদ অর্থ সহায়তা করা হয়। ওই সময় উপস্থিত ছিলেন, ঝিনাইদহ জেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ইসরাইল হোসেন, কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ স¤পাদক ও ১০ নং কাষ্টভাঙ্গা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আয়ুব
হোসেন খান, সাবেক মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক মুস্তাফিজুর রহমান বিজু, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মতিয়ার রহমান মতি, কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের
সাংগঠনিক সম্পাদক প্রফেসর জাহাঙ্গীর আলম, আমিনুর রহমান তপু, ঝিনাইদহ জেলা পরিষদের সদস্য মোঃ সেলিম রেজা, সাবেক সংসদ সদস্য মরহুম আব্দুল মান্নান মিয়ার ছোট ভাই উপজেলা বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি আব্দুর রশিদ খোকন মিয়া, ৫নং সিমলা রোকনপুর ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান হাজী গোলাম রসুল, কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী সেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সসম্পাদক কাজী রিপন, কালীগঞ্জ উপজেলা বাস্তোহারালীগের সভাপতি ও সাবেক কাউন্সিলর মাজেদ আলী, সাধারণ সম্পাদক আল-মামুন, পৌর আওয়ামী লীগ নেতা ও কালীগঞ্জ উপজেলা পূজা উৎযাপন পরিষদের সাধারণ স¤পাদক প্রশান্ত কুমার খাঁ, পৌর আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক কাউন্সিলর তুহিঙ্গীর আলম তপন, কালীগঞ্জ উপজেলা জাতীয় শ্রমিকলীগের
যুগ্ম-আহ্বায়ক অমিত সিকদার বিশু, কালীগঞ্জ উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ স¤পাদক ইদ্রিস আলী প্রমূখ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ,যুবলীগ, ছাত্রলীগ,স্বেচ্ছাসেবকলীগ, বাস্তোহারালীগ,কৃষকলীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
উল্লেখ্য, গত ২০১৫ সালের ৭ই জানুয়ারী কালীগঞ্জ পৌর অডিটরিয়মে সমাবেশ
চলাকালীন কালীগঞ্জ উপজেলার ৩নং কোলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আনন্দ মোহন ঘোষকে প্রকাশ্য দিবালোকে পিটিয়ে আহত করে প্রতিপক্ষরা। ওই দিন রাতে যশোর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান আনন্দ মোহন ঘোষ। এরপর থেকে স্ত্রী রিংকু ঘোষ মানসিক ভাবে অসুস্থ্য ছিলেন।